For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ধোনির ভারতের ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের পিছনে ছিল যে যে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ

ধোনির ভারতের ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের পিছনে ছিল যে যে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ

  • |
Google Oneindia Bengali News

১৯৮৩ সালে কিংবদন্তি কপিল দেবের হাত ধরে প্রথমবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছিল ভারত। এরপর ২৮ বছরের ব্যবধানে লিজেন্ড এমএস ধোনির হাত ধরে ফের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। ওই ঐতিহাসিক জয়ের ১০ বছর পূর্তিতে উদ্বেল গোটা দেশ। যে যে ম্যাচ সফলতা এনে দিয়েছিল, সেগুলি দেখে নেওয়া যাক।

ভারত বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ভারত বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২০১১ সালের শেষ লিগের ম্যাচ তথা অতি গুরুত্বপূর্ণ মোকাবিলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত। টসে জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ২৬৮ রান তুলতে সক্ষম হয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। সৌজন্য যুবরাজ সিংয়ের ১২৩ বলে ১১৩ রানের ইনিংস। অসুস্থ অবস্থায় যুবির ওই ইনিংস মনে রাখবে ক্রিকেট বিশ্ব। ৫৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছিলেন বিরাট কোহলিও। জবাবে ১৮৮ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস। ভারতের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন জাহির খান। দুটি করে উইকেট নিয়েছিলেন রবিচন্দ্রণ অশ্বিন ও যুবরাজ সিং।

ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া

ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে (তৎকালীন মোতেরা) ২০১১ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল ভারত। আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ২৬০ রান তুলেছিলেন অজিরা। ১১৮ বলে ১০৪ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছিলেন রিকি পন্টিং। ৫৩ রান করেছিলেন ব্র্যাড হ্যাডিন। ভারতের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছিলেন রবিচন্দ্রণ অশ্বিন, জাহির খান ও যুবরাজ সিং। ৪৭.৪ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে গিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। ৬৫ বলে ৫৭ রান করেছিলেন যুবরাজ সিং। ৫৩ ও ৫০ রান করেছিলেন যথাক্রমে সচিন তেন্ডুলকর ও গৌতম গম্ভীর। শেষবেলায় ২৮ বলে ৩৪ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে ভারতের জয় নিশ্চিত করেছিলেন সুরেশ রায়না।

ভারত বনাম পাকিস্তান

ভারত বনাম পাকিস্তান

২০১১ বিশ্বকাপের হাই-ভোল্টেজ সেমিফাইনালে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬০ রান তুলেছিল ভারত। ১১৫ বলে ৮৫ রানের লড়াকু ইনিংস খেলেছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। শেষ বেলায় ছোট অথচ গুরুত্বপূর্ণ ৩৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন সুরেশ রায়না। ২৬১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালই হয়েছিল পাকিস্তানের। দুই ওপেনারের মধ্যে ৪৪ রানের পার্টনারশিপ হয়েছিল। তবুও সেই ম্যাচ জিততে পারেনি পাকিস্তান। ৪৯.৫ ওভারে ২৩১ রানেই অল আউট হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান। ভারতের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছিলেন জাহির খান, আশিষ নেহরা, মুনাফ প্যাটেল, হরভজন সিং ও যুবরাজ সিং।

ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা

ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা

২০১১ সালের ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের বিশ্বকাপ ফাইনালে টসে হেরে গিয়েছিলেন এমএস ধোনি। আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ২৭৪ রান তুলেছিল ভারতের প্রতিপক্ষ দল। ৮৮ বলে ১০৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছিলেন মাহেলা জয়াবর্ধনে। ২টি করে উইকেট নিয়েছিলেন জাহির খান ও যুবরাজ সিং। এক উইকেট নিয়েছিলেন হরভজন সিং। উইকেট না পেলেও ভাল বোলিং করেছিলেন মুনাফ প্যাটেল। বিশ্বকাপের ফাইনালে ২৭৫ রানের লক্ষ্য খাড়া করতে নেমে শূন্য রানেই বীরেন্দ্র শেহওয়াগকে হারিয়েছিল ভারত। দলের ৩১ ও ব্যক্তিগত ১৮ রানের মাথায় আউট হয়েছিলেন কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরও। এরপর বিরাট কোহলির সঙ্গে ৮৩ ও অধিনায়ক এমস ধোনির সঙ্গে ১০৯ রানের পার্টনারশিপ করে টিম ইন্ডিয়াকে শক্তি ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছিলেন গৌতম গম্ভীর। মাত্র তিন রানের জন্য শতরান হাতছাড়া করেছিলেন গাউতি। ৩৫ রান করে আউট হয়েছিলেন বিরাট কোহলি। সেদিন ছয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমেছিলেন যুবরাজ সিং। অধিনায়ক এমএস ধোনির সঙ্গে ছোট অথচ গুরুত্বপূর্ণ ৫৪ রানের পার্টনারশিপ করে ২৮ বছরের শূন্যতা পূরণ করেছিলেন ভারতের প্রাক্তন অল রাউন্ডার। অন্যদিকে এমএস ধোনি অধিনায়কোচিত এবং ঠাণ্ডা মাথার ইনিংস খেলে দলকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন। ৭৯ বলে ৯১ রানের ম্যাচ উইনিং ইনিংস খেলেছিলেন ধোনি। ২৪ বলে ২১ রান করেছিলেন যুবি।

২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের ১০ বছর পূর্তির দিন ভাইরাল কোচ শাস্ত্রী, কারণটা জেনে নিন২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের ১০ বছর পূর্তির দিন ভাইরাল কোচ শাস্ত্রী, কারণটা জেনে নিন

English summary
Team India's top victory in the iconic 2011 Cricket World Cup
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X