টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং অর্ডারের চার নম্বর স্থানে নিজেকে দেখতে চান এই ক্রিকেটার
২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতীয় ক্রিকেট দলে কামব্যাক করতে মরিয়া সুরেশ রায়না। সাফ জানিয়েছেন, ওই দলের ব্যাটিং অর্ডারের চার নম্বর স্থানকে পাখির চোখ করছেন তিনি।
২০২০ ও ২০২১-র টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট দলে কামব্যাক করতে মরিয়া সুরেশ রায়না। সাফ জানিয়েছেন, টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং অর্ডারের চার নম্বর স্থানকে পাখির চোখ করছেন তিনি। অন্যদিকে লেজেন্ড মহেন্দ্র সিং ধোনির এখনও ভারতীয় ক্রিকেটকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে বলে মনে করেন সুরেশ রায়না। পাশাপাশি তরুণ ঋষভ পন্থ নিজের স্বাভাবিক ছন্দে নেই বলেও দাবি করেছেন এই বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান।
নরেন্দ্র মোদী
মহাশ্বেতাদেবী কলমের অসাধারণ ব্যবহার করেছেন। সাম্য ও ন্যায় বিচারের এক অনন্য মিশেল ছিল তাঁর লেখনীতে। তাঁর চলে যাওয়া আমাদের বেদনাতুর করেছে। তাঁর আত্মা চিরশান্তি পাক।
চার নম্বর স্থানের লড়াই
২০১৯ বিশ্বকাপের আগে থেকে টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং অর্ডারের চার নম্বর স্থানে কে নামবেন, তা ঠিক করতে কালঘাম ছুটছে নির্বাচকদের। অনেককে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেউই সেভাবে সফল হতে পারেননি। এই মুহূর্তে টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং অর্ডারের চার নম্বর স্থানে নামা নিয়ে লড়াই তরুণ ঋষভ পন্থ ও শ্রেয়স আইয়ারের মধ্যে। কিন্তু তাঁদের টপকে ২০২০ ও ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের চার নম্বর স্থানে তিনি নিজেকে দেখতে চান বলে জানিয়েছেন সুরেশ রায়না। এর জন্য তিনি কঠিন পরিশ্রম করছেন বলেও জানিয়েছেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
তিনি পারিবারিকভাবে আমাদের কাছের ছিলেন। অগণিত ভক্তদের মধ্যে আমিও ছিলাম। তিনি পথ দেখিয়েছেন, আমরা তাঁর দেখানো পথে হেঁটেছি। সাহসী, লড়াকু একজন মানুষ ছিলেন। যা লিখে গিয়েছেন, তা আমাদের আগামী দিনের পাথেয়।
শেষ ম্য়াচ
২০১৮ সালে ভারতীয় দলের জার্সিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন সুরেশ রায়না। যিনি ওয়ান ডে ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে যথাক্রমে ৫৬১৫ ও ১৬০৫ রানের মালিক। সেই রায়নাকেও টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং অর্ডারে নামিয়ে সফল হওয়ার একটা সুযোগ দিয়েছিলেন নির্বাচকরা। কিন্তু তিনিও ব্যর্থ হন।
সোনিয়া গান্ধী
সমাজের একেবারে পদদলিত শ্রেণি, মধ্যবিত্ত ও মহিলাদের নানা গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাকে তিনি তাঁর লেখনীর মধ্যে দিয়ে তুলে ধরেছেন। এভাবেই তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
ধোনি সম্পর্কে রায়না
অবসর নিয়ে মহেন্দ্র সিং ধোনির সঙ্গে অবিলম্বে কারোর কথা বলা উচিত বলে মনে করেন সুরেশ রায়না। এমএসের মধ্যে এখনও অনেক ক্রিকেট বাকি আছে বলেই দাবি ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্যের।
রাহুল গান্ধী
অবিচারের ও অসাম্যের বিরুদ্ধে স্বর তৈরি করেছিলেন মহাশ্বেতাদেবী। তাঁর কথা, লেখনী আমাদের যুগে যুগে উদ্বুদ্ধ, শিক্ষিত করে তুলবে। তাঁর আত্মার চিরশান্তি কামনা করি।
ঋষভ পারছেন না
টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং অর্ডারের চার নম্বর স্থানের জন্য যে তাঁর অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেই তরুণ ঋষভ পন্থ নিজের সেরা ফর্মে নেই বলেই মনে করেন সুরেশ রায়না। ঋষভকে আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হবে বলে জানিয়েছেন রায়না।
অপর্ণা সেন
যখনই ওনার বাড়িতে গিয়েছি খুব ভালো লাগত। আপন করে নিতেন। উনি দীর্ঘ জীবন ভোগ করে গিয়েছেন। ফলে শোক করার চেয়ে আমরা ওনার কাজ নিয়ে বরং আলোচনা করি, আনন্দ করি।
মহেশ ভট্ট
মহাশ্বেতাদেবী এমন একজন মহিলা ছিলেন যিনি অবহেলিতদের হয়ে কাজ করেছেন এবং উচ্চশ্রেণির সঙ্গ ত্যাগ করেছেন। অসাধারণ জীবন।
মেধা পাটেকর
মহাশ্বেতাদেবীর চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বুদ্ধিজীবী সেই সম্প্রদায়ের অবসান হল যারা সমাজের পদদলিত, পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়াতেন এবং তাদের হয়ে কথা বলতেন। তিনি কিংবদন্তি ছিলেন।
গৌতম ঘোষ
রসিক মানুষ ছিলেন। মজা করতে ভালোবাসতেন। এটা আমাদের কাছে বড় ক্ষতি। ওনার কাজ তিনি প্রাণ দিয়ে করেছেন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে দিনের পর দিন কাটিয়েছেন, আদিবাসী আন্দোলন নিয়ে লিখেছেন। তাঁর লেখা সমাজচর্চার অনন্য দলিল।
রাহুল বোস
মহাশ্বেতাদেবীর চলে যাওয়া এক অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁর আদর্শ ও সাহসকে কুর্ণিশ জানাতেই হয়। এবং একইসঙ্গে কী লেখনী! চিরশান্তি মহাশ্বেতাদেবী।
রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত
কিছু মানুষ কাজের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকেন, মহাশ্বেতা দেবী তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি জীবনযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেলেন, তবে আমরা অনাথ বোধ করছি।
শাঁওলি মিত্র
মহাশ্বেতাদেবীকে সারা পৃথিবীর মানুষ ভালোবাসেন। তিনি এক এবং অনন্য। দীর্ঘদিন অবহেলিত মানুষদের নিয়ে কাজ করেছেন। ওনার সঙ্গে গভীর যোগাযোগ ছিল। সিঙ্গুর আন্দোলনের সময়েও তিনি পাশে এসে দাঁড়ান। আমার মা চলে যাওয়ার পরে ফোন করে খোঁজ নিতেন আমি খেয়েছি কিনা। আমি আমার অভিভাবককে হারালাম।
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
মহাশ্বেতা দেবীর প্রয়াণ সাহিত্যে অপূরণীয় ক্ষতি।
নবনীতা দেবসেন
মহাশ্বেতা দেবীর জীবনাবসানে একটি যুগের অবসান হল।