ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া: এই রেকর্ড গড়ে সচিন, সৌরভ, সেহওয়াগের সঙ্গে এলিট ক্লাবে রোহিত
ভারতীয় ওনেপার হিসেবে ওডিআই ক্রিকেটে ৭ হাজার রানের গণ্ডি পার করে কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও বীরেন্দ্র সেহওয়াগের সঙ্গে এলিট ক্লাবে ঢুকে পড়লেন রোহিত শর্মা।
ভারতীয় ওনেপার হিসেবে ওডিআই ক্রিকেটে ৭ হাজার রানের গণ্ডি পার করে কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও বীরেন্দ্র সেহওয়াগের সঙ্গে এলিট ক্লাবে ঢুকে পড়লেন রোহিত শর্মা। ভারতের চতুর্থ ওপেনার হিসেবে ওডিআইয়ে সাত হাজার রান হাঁকানোর কীর্তি গড়লেন হিটম্যান।
বাংলা ছবির জনপ্রিয় জুটি
বাংলা ছবির সবচেয়ে জনপ্রিয় জুটির তালিকায় উত্তম-সুচিত্রার পরই রয়েছেন প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার জুটি। একসঙ্গে প্রায় ৫০টিরও বেশি হিট ছবি উপহার দেওয়ার পর ২০০১ সালে জামাইবাবু জিন্দাবাদ- ছবির পর একসঙ্গে কাজ করা বন্ধ করেন দুজনে। টলিউডের একাংশের ধারণা ঋতুপর্ণার বিয়ের আগে পর্যন্ত আগে সবই ঠিক ছিল। তারপর থেকেই দুজনের সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে।
শীর্ষে এখন রোহিত
উল্লেখ্য রোহিত এখন, ওপেনার হিসেবে দ্রুততম ৭ হাজার রানের ক্লাবে শীর্ষে রয়েছেন। ওডিআইয়ে ১৩৭ ইনিংসে ওপেন করে রোহিত ৭ হাজারের গণ্ডি ছুঁলেন। এর আগে ওপেনার হিসেবে ১৪৭ ইনিংস খেলে দক্ষিণ আফ্রিকার হাসিম আমলা ৭ হাজার রানে পৌঁছেছিলেন।
সম্পর্ক ভাঙার নেপথ্যে...
আবার অনেকে মনে করেন দুজনের মধ্যে যে ঘণিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল তা ভাঙার মূলে দুজনের উচ্চাকাঙ্খা, প্রচণ্ড অহম কাজ করেছে।
একনজরে ওপেনার হিসেবে ওডিআইয়ে দ্রুততম ৭ হাজার রানের মালিক যারা
রোহিত
শর্মা-
১৩৭
ইনিংসে
৭০০০
রান
হাসিম
আমলা-
১৪৭
ইনিংসে
৭০০০
রান
সচিন
তেন্ডুলকর-
১৬০
ইনিংসে
সাত
হাজার
রান
তিলকরত্ন
দিলশান-
১৬৫
ইনিংসে
৭
হাজার
রান
সৌরভ
গঙ্গোপাধ্যায়
-
১৬৮
ইনিংসে
৭
হাজার
রান
করেন।
মুখ দেখাদেখি বন্ধ
১৪ বছর মুখ দেখাদেখি বন্ধ থাকলেও কিছু কিছু ফটোশুটে দুজনে কাজ করেছেন। তবে একে অপরের সঙ্গে কথা ছিল না।
|
৯ হাজার রান হাতছাড়া করলেন
প্রসঙ্গত এদিন ৪৬ রান হাঁকালে রোহিত ওডিআই কেরিয়ারে ৯ হাজার রান ছুঁতে পারতেন। অজি বোলিং আক্রমণের বিরুদ্ধে ৪২ রান করে রোহিত আউট নয়।
যারপর ওডিআই ক্রিকেটে রোহিতের ঝুলিতে এখন ৮৯৯৬ রান। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ৪ রান করলেই হিটম্যান ৯ হাজার রানের গণ্ডি ছুঁয়ে ফেলবেন।
প্রাক্তন
প্রাক্তন ছবির সেটে ফের দেখা হয় দুজনের। কথাবার্তাও হয়েছে। শোনা যায়, সব মান-অভিমান ভেঙে কথা বলার প্রথম পদক্ষেপ নেন প্রসেনজিৎ নিজে। তিনি নাকি প্রথমে ফোন করে কথা বলেন ঋতুদির সঙ্গে। তারপর প্রাক্তন ছবিতে অভিনয়ের জন্য রাজি হন ঋতুদি। তবে আগের থেকে উন্নতি হলেও দুজনের সম্পর্কের প্রাক্তন সেই কেমিস্ট্রি কিন্তু আজও কোথায় হারিয়ে রয়েছে।