শুধু খেলোয়াড় নয়, প্রশাসক সৌরভও বিসিসিআইয়ের রাজনীতির শিকার!
সৌরভ বিসিসিআই রাজনীতির শিকার, দাবি বিশ্বজয়ী ভারতীয় ক্রিকেটারের
ক্রিকেট প্রশাসক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও বিসিসিআই রাজনীতির শিকার বলে মনে করেন ১৯৮৩-এর বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য কীর্তি আজাদ। একই সঙ্গে আইসিসি-র শীর্ষ পদে সৌরভের বসার সম্ভাবনা ঠিক কতটা, তাও স্পষ্ট করেছেন এই প্রাক্তন ক্রিকেটার। ঠিক কী বলেছেন আজাদ, তা দেখে নেওয়া যাক।
ক্রিকেটারদের জন্য আরও করতে পারতেন সৌরভ
দেশের ক্রিকেটারদের জন্য বিসিসিআই সভাপতি হিসেবে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় যা করেছেন, তা যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন কীর্তি আজাদ। এই ইস্যুতে মহারাজের আরও সহানুভূতিশীল হওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন ১৯৮৩-এর বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য। সৌরভের রাজত্বে বিসিসিআই-তে প্রচুর অর্থ ঢুকলেও তার সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না বলে অভিযোগ কীর্তির।
প্রাক্তন ক্রিকেটারদের অবসর ভাতা বৃদ্ধি
দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটারদের অবসর ভাতা বাড়িয়ে দেওয়া উচিত বলে মনে করেন কীর্তি আজাদ। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় বিসিসিআই সভাপতির চেয়ারে বসে এ ব্যাপারে জড়তা ভাঙবেন বলে ভেবেছিল দেশের ক্রিকেট মহল। সে নিরিখে মহারাজের বোর্ড নিজেকে প্রমাণ করতে পারেনি বলে মনে করেন কীর্তি আজাদ। তাঁর মতে, প্রাক্তন ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়ানোই বিসিসিআইয়ের প্রাথমিক কর্তব্য।
রাজনীতিতে সৌরভ
বিসিসিআই সভাপতির চেয়ারে বসে পাকেচক্রে না চাইলেও সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় রাজনীতির ঘেরাটোপে জড়িয়ে পড়েছেন বলে মনে করেন কীর্তি আজাদ। সেই অবস্থা থেকে মহারাজকে বেরিয়ে আসতে হবে বলে মনে করেন ১৯৮৩-এর বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য।
আইসিসি চেয়ারম্যান সৌরভ!
দেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা ক্রিকেট অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আইসিসি-এর শীর্ষ পদে বসলে তিনি খুশি হবেন বলে জানিয়েছেন কীর্তি আজাদ। তবে বিসিসিআইয়ের শীর্ষ পদ সামলে মহারাজের পক্ষে আইসিসি চেয়ারম্যান হওয়া সম্ভব নয় বলেও দাবি আজাদের। তাঁর মতে, সৌরভকে যে কোনও একদিক ছাড়তেই হবে। তবে আইসিসি-এর শীর্ষ পদে বসার আগে দাদাকে বিসিসিআই সভাপতি হিসেবে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হবে বলে মনে করেন ১৯৮৩-এর বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য।
গোল্ডেন বুট জয় থেকে অ্যাসিস্ট, লা লিগায় জোড়া রেকর্ড লিওনেল মেসির