বিল্ডিং প্ল্যান পাস কাটমানি বোলপুর পুরসভায়, পাণ্ডা সেই কেষ্টই, হাইকোর্টে দায়ের মামলা
বিল্ডিং প্ল্যান পাস কাটমানি বোলপুর পুরসভায়, পাণ্ডা সেই কেষ্টই, হাইকোর্টে দায়ের মামলা
বিল্ডিং প্ল্যান পাস করাতে গেলে কাটমানি দিতে হত বোলপুর পুরসভায়। যার েনপথ্যে ছিলেন বীরভূমের বেতাজ বাদশা অনুব্রত মণ্ডল। টাকা তাঁর ঘরে গেলে তবেই পাস হত বিল্ডিং প্ল্যান। এমনই অভিযোগ করে কলকাতা হাইকোর্টে বোলপুর পুরসভার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধেও অভিযোগ।
বিল্ডিং প্ল্যান পাস করাতে কাটমানি
একে গরুপাচার তার উপরে বেআইনি সম্পত্তি। বোলপুর জুড়ে দুর্নীতির আঁতুর ঘর। আর সেই আঁতুর ঘরে কেষ্টর আরেক কীর্তি ফাঁস। এবার অকুস্থল বোলপুর পুরসভা। আগেই বোলপুর পুরসভার গাড়ির চালককে জেরা করেছে সিবিআই। তার বিপুল সম্পত্তি হাতে পেয়েছে সিবিআই। তার মধ্যেই আবার বোলপুর পুরসভার বিপুল দুর্নীতি নিয়ে মামলা ঠুকে বসেছেন এক ব্যক্তি। মামলাকারী অভিযোগ করেছেন বোলপুর পুরসভায় বিল্ডিং প্ল্যান পাস করাতে গেলে কাটমানি দিতে হত।
মূল পাণ্ডা কেষ্ট
বোলপুর
পুরসভায়
বিল্ডিং
প্ল্যান
পাস
করানোর
জন্য
যে
কাটমানি
নেওয়া
হত
তার
নেপথ্যে
ছিল
সেই
কেষ্টর
হাত।
তার
িনর্দেশেই
চলত
সেই
পুরসভার
সেই
কাটমানির
চক্র।
মামলা
কারী
অভিযোগে
কেষ্টকে
গোটা
চক্রের
পাণ্ডা
বলেছে।
সেই
সঙ্গে
বোলপুর
পুরসভার
চেয়ার
পার্সন
এবং
তাঁর
স্বামীর
বিরুদ্ধে
মামলা
দায়ের
করা
হয়েছে।
মামলাকারী
আরও
অভিযোগ
করেছেন,
পুরসভার
বিল
ছাপিয়ে
টাকা
নেওয়া
হত।
কাটমানি
না
পেলে
বিল্ডিং
প্ল্যান
পাস
করানো
হত
না।
পাল্ট চাপ পুরসভার
মামলারকারীর অভিযোগকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বোলপুর পুরসভার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে কোনও কাটমানি নেওয়া হয়নি। বেআইনি ভাবে কোনও কিছু করা হয়নি। হিসেব সব খাতায় কলমে লেখা রয়েছে। অনুদান নেওয়া কোনও অপরাধের বা বেআইনি নয়। পুরসভা এইভাবে অনুদান নিয়ে থাকে। এতে অপরাধের কিছু নেই। পুরসভার বাজেটে তার উল্লেখ থাকে। রাজ্যের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে পাল্টা দাবি জানানো হয়েছে।
চাপ বাড়ল কেষ্টর
আগামীকাল কেষ্টকে পেশ করা হবে আদালতে। শেষ হচ্ছে জেল হেফজতের মেয়াদ। তার মধ্যেই ফের কেষ্টর বিরুদ্ধে এই মামলা চাপ বাড়াবে তােত কোনও সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যেই কেষ্টর বিরুদ্ধে নতুন তথ্য প্রমাণের খোঁজে সকালেই বোলপুরে পাড়ি দিয়েছে সিবিআইয়ের বিশেষ দল। তাঁরা ইতিমধ্যে সেখানে পৌঁছে গিয়েছে। মনে করা হচ্ছে কেষ্টর ঘনিষ্ঠদের ব়্যাডারে রেখেই অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে প্রমাণ পোক্ত করতে চাইছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
বাংলা থেকে তৃণমূলকে উৎখাতের ডাক, বামেদের ইনসাফ সভায় গর্জে উঠলেন সেলিম