কয়েক দফা দাবি নিয়ে বিডিও অফিসে সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি
কয়েক দফা দাবি নিয়ে বিডিও অফিসে সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি
কাজের স্থায়ীকরণ, বেতন বৃদ্ধি, সঠিক সময়ে বেতন সহ কয়েক দফা দাবি নিয়ে বিডিও অফিসে সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি গ্রামীণ সম্পদকর্মীদের। এদিন ভিডিওর সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপিও জমা দেন তারা।
জানা গিয়েছে, রাজ্যে গ্রামীণ সম্পদ কর্মীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ২৪ হাজার, উত্তর ২৪ পরগনা প্রায় ১৮০০ আর বসিরহাট মহকুমা জুড়ে প্রায় সংখ্যা ৬০০ জন গ্রামীণ সম্পদ কর্মী রয়েছে।
দৈনিক ১৭৫ টাকার মজুরির বিনিময় কাজ করেন এরা। এইসব গ্রামীণ সম্পদ কর্মীগুলি প্রতিটি ব্লকে ডেভেলপমেন্ট অফিসারের আওতায় থেকে সাধারণ মানুষকে সচেতনতামূলক একাধিক কাজ করেন। একদিকে যেমন করোনা ভাইরাস সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা, অন্যদিকে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া সহ বিভিন্ন জ্বরের উপসর্গ মানুষকে সচেতন করতে প্রতিরোধের বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে প্রচার লিফলেট ব্লিচিং পাউডার সরকারিভাবে পৌঁছে দেওয়া।
কিন্তু
অভিযোগ,
করোনা
ভাইরাস
সংক্রমনের
প্রতিরোধের
জন্য
জারি
হওয়া
লকডাউনের
জেরে
কর্মহীন
হয়ে
পড়ছে
বিভিন্ন
ব্লকের
গ্রামীণ
সম্পদ
কর্মীরা।
একদিকে
এই
কর্মীদের
মাসিক
বেতন
ঠিকমতো
পাচ্ছে
না,
অন্যদিকে
কাজ
ঠিকমতো
হচ্ছে
না
যার
ফলে
পরিবারের
সংসার
চালাতে
সমস্যায়
পড়েছেন
এই
গ্রামীণ
সম্পদ
কর্মীরা।
তাই
এদিন
স্থায়ীকরণ,
সরকারি
সুযোগ-সুবিধার
আর্জি,
বেতন
বৃদ্ধি,
সঠিক
সময়ে
বেতন
সহ
একাধিক
দাবিতে
হাসনাবাদ
বিডিও
অফিসের
সামনে
অবস্থান
বিক্ষোভের
সামিল
তারা।
উপস্থিত ছিলেন, হাসনাবাদ ব্লক সভাপতি বাকি বিল্লা গাজী, ব্লক কমিটির সদস্য ইব্রাহিম গাজী, ফাতেমা বিবি, আফরোজা খাতুন, অনুপম বারুই, আজিজুল গাজী জহিরুল হক, নীলিমা দাস হাসনাবাদ ব্লকের ৯০ জন ভিআরপি।
হাসনাবাদ ব্লকের বিডিও অরিন্দম মুখার্জির কাছে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার পাশাপাশি তাকে বিডিও অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখান হাতে প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন ব্যানার নিয়ে। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর বসিরহাট উত্তর বিধানসভার সিপিএমের বিধায়ক রফিকুল ইসলামের পার্টি অফিসের সামনে বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন গ্রামীন সম্পদ কর্মীরা।
বাংলায় করোনাজয়ীর টানা ১২ দিন আক্রান্তের তুলনায় বেশি, পরিসংখ্যান একনজরে