Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
গ্রীষ্মে ত্বককে ব্রণমুক্ত রাখতে খাদ্যতালিকায় যোগ করুন এই খাবারগুলি! -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
Earth quake : কাকদ্বীপ থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে কেঁপে উঠল বঙ্গোপসাগরের তলদেশ, ফের কি সুনামির ইঙ্গিত?
Earth quake : কাকদ্বীপ থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে কেঁপে উঠল বঙ্গোপসাগরের তলদেশ, ফের কি সুনামির ইঙ্গিত?
কেঁপে উঠল বঙ্গোপসাগরের তলদেশ। দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে বঙ্গোপসাগরে কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৫.১। কাকদ্বীপ থেকে কম্পনের উৎস্যস্থলের দূরত্ব ছিল ৩৫০ কিলোমিটার। আর বাংলাদেশের উপকূল থেকে ৩৪১ কিলোমিটার। তাতেই শঙ্কার প্রহর গুনতে শুরু করেছে ভূবিজ্ঞানীরা। তাঁরা আসঙ্কা করছেন ফে ধেয়ে আসতে পারে ভয়াবহ সুনামি।
ফের কম্পন। এবার ভূমিকম্প সম্ুদ্রের তলদেশে। যদিও সুনামির মত ভয়াবহ ঘটনা এখনও ঘটেনি। তবে সেটা যে ঘটবে না এমন কথাও নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না ভূবিজ্ঞানীরা। তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এই নিয়ে। সবচেয়ে আতঙ্কের খবর পশ্চিমবঙ্গের উপকূল থেকে কয়েকশো কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এই ভূমিকম্পের উৎস্যস্থল। কাকদ্বীপ থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরের তলদেশে।
শুধু পশ্চিমবঙ্গের উপকূল নয় বাংলাদেশের উপকূল এবং ওড়িশা উপকূলেও তার জেরে সুনামি হতে পারে। যদিও ভূবিজ্ঞানীরা আশ্বস্ত করেছেন আপাতত সুনামির কোনও সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে ৩৪১ কিলোমিটার দূরে ছিল ভূমিকম্পের উৎস্যস্থল। তার জেরে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা সহ একাধিক জায়গায় কম্পন অনুভূত হয়েছে।
বঙ্গোপসাহরে কম্পনের প্রভাব পড়েছে ভারতেও। অরুণাচল প্রদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। সকাল সাতটা নাগাদ কম্পন অনুভূত হয় অরুণাচল প্রদেশে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গত কয়েকদিন ধরে নেপাল, ভারত, ইন্দোনেশিয়া সহ একাধিক জায়গায় কম্পন অনুভূত হচ্ছে। নেপালে ভূমিকম্পে ৬ জন মারা গিয়েছেন। তার পরে ভারতের একাধিক রাজ্যে পর পর ভূমিকম্প হয়েছে। মহারাষ্ট্র থেকে শুরু করে, গুজরাত, দিল্লি, মেঘালয়েও অনুভূত হয়েছে কম্পন। অন্যদিকে আবার ইন্দোনেসিয়ায় ভয়াবহ কম্পন অনুভূত হয়েছে। সেই ভূমিকম্পে ১৬২ জন মারা গিয়েছে। ইন্দোনেসিয়ায় ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। তারপরেই তুরষ্কে ভয়াবহ কম্পন হয়েছে।
ভূবিজ্ঞানীরা আগেই সতর্ক করে জানিয়েছেন সমুদ্র ক্রমশ গরম হয়ে উঠছে। তার নেপথ্যে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন। জয়বায়ু পরিবর্তনের কারণেই সমুদ্রের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। তার জেরে একের পর এব ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় তৈরি হচ্ছে। ভূমিকম্পের নেপথ্যেও রয়েছে সেই পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি। এমনই দাবি করেছেন ভূবিজ্ঞানীরা। সেকারণেই পর পর ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে চলেছে বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
বিস্তারিত আসছে...
