Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো! -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর! CAA লাগুর সময় নিয়ে মতুয়াদের স্পষ্ট বার্তা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর
মাসখানেক আগে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বনগাঁয় গিয়ে বলেছিলেন অচিরেই সিএএ নিয়ে স্বপ্ন পূরণ হবে। আর এদিন সেই বনগাঁতেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর দাবি করলেন, ২০২৪-এর আগেই রাজ্য তথা সারা দেশে সিএএ লাগু হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত
মাসখানেক আগে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বনগাঁয় গিয়ে বলেছিলেন অচিরেই সিএএ নিয়ে স্বপ্ন পূরণ হবে। আর এদিন সেই বনগাঁতেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর দাবি করলেন, ২০২৪-এর আগেই রাজ্য তথা সারা দেশে সিএএ লাগু হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত সিএএ নিয়ে ২৬ নভেম্বর একটি সভার আয়োজন করা হয়েছে ঠাকুরনগরে। সেখানে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং অপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের।
বিজেপিই সিএএ নিয়ে সভার আয়োজন করেছে, এই দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করলেও বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি রামপদ দাস দাবি করেছেন মতুয়ারা সেই সভার আয়োজক। রবিবার সেই সভার প্রস্তুতি দেখতে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। সেখানেই তিনি বলেন ২০২৪-এর ভোটের আগে সারা ভারতে সিএএ লাগু করা হবে।
এটা উল্লেখ করা প্রয়োজন গুজরাতে বিধানসভা ভোট ঘোষণার ঠিক আগে সেখানকার দুটি জেলায় পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে যাওয়া সেই দেশগুলির ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রায় হাজার জনকে নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা জানায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তবে সেই নাগরিকত্ দেশের ১৯৫৫ সালের পুরনো আইন অনুযায়ী দেওয়ার কথা জানানো হয়। কেননা, সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধিত আইন পাশ করানো হলেও, তার বিধিই তৈরি হয়নি। সেই বিধি তৈরির জন্য সপ্তমবার সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।
রাজ্যে বিজেপি নেতাদের মধ্যেই সিএএ নিয়ে তৎপরতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। মাস খানেক আগে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, অচিরেই সিএএ নিয়ে স্বপ্নপূরণ হবে। হঠাৎ করে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে সিএএ নিয়ে বিজেপি তৎপরতাকে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপির টিকিটে বিধায়ক হয়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস বলেছেন, রাজ্য বিজেপি গোষ্টীদ্বন্দ্বে জেরবার। দিন কয়েক আগে ঠাকুরনগরে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সভায় স্থানীয় বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর কিংবা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে দেখা যায়নি। এবার সেই সভারই পাল্টা সভা করা হচ্ছে। অন্যদিকে বনগাঁর প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর বলেছেন, ভোট আসলেই বিজেপি সিএএ নিয়ে ভাঁওতা দেয়। পঞ্চায়েত ভোট সামনে থাকায় সেই পথেই ফের একবার তারা নেমে পড়েছে। তবে এবার বিজেপির ভাঁওতায় মানুষ বিশেষ করে মতুয়ারা বিভ্রান্ত হবেন না।
