স্বামীর দেহ যেখানে পোঁতা হয় সেখানেই প্রেমিকের সঙ্গে, শারীরিক সম্পর্ক, মাংস-ভাতে মশগুল স্ত্রী!
স্বামীর দেহ যেখানে পোঁতা হয় সেখানেই প্রেমিকের সঙ্গে, শারীরিক সম্পর্ক, মাংস-ভাতে মশগুল স্ত্রী! চাঞ্চল্য এলাকায়
সকলের সামনে স্বপ্নাকে 'ধর্মবোন' বলে পরিচিতি দিত সুজিত। স্বপ্নাদের বাড়ির পাশেই ঘর ভাড়া করে থাকত সে। তবে সেখান থেকেই অশান্তির শুরু। দুই পাশাপাশি বাড়িতেই চলত পরকীয়া প্রেম। এমনই দাবি স্থানীয়দের।উত্তর২৪ পরগনার গাইঘাটা আপাতত স্বপ্না ও সুজিত কাণ্ডে রীতিমতো উদ্বেগ , আতঙ্কে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ঘটনা ঘিরে কিছু হাড়হিম করা তথ্য।
স্বপ্নার স্বামী হত্যা
রামকৃষ্ণ দাসের খুন কাণ্ডের কিনারা করতে গিয়ে একের পর এক হাড়হিম করা তথ্য পুলিশের সামনে আসছে। গাইঘাটার এই ঘটনায়, জানা গিয়েছে, রামকৃষ্ণকে মাথায় লাঠির ঘা দিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনায় অভিযুক্ত স্ত্রী স্বপ্না ও তার প্রেমিক সুজিত এই খুন ঠান্জা মাথায় করে দেহ লোপাটের ছক কষে বলে খবর।
সুজিত-স্বপ্না কাণ্ড
এর আগে স্বপ্নার প্রেমিক সুজিতে ২ বার বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক মাসেই স্ত্রীরা বাড়ি ছাড়েন বলে খবর। এদিকে, রামকৃষ্ণ প্রতি রাতে মদ্যপ হয়ে স্বপ্নাকে মারধর করতেন। এরপর সুজিত স্বপ্নাকে একটি ফোন কিনে দেয়। সেখানেই ২ জনের গোপন কথাবার্তা চলত। এরপর স্বপ্নাকে নিয়ে সুজিতে পালিয়ে যেতে চায় বিয়ে করে। তবে স্বপ্না তাতে বাধা দেন।
খুনের রাতে কী ঘটে?
পুলিশি জেরার মুখে স্বপ্না জানান, খুনের রাচে রামকৃষ্ণকে খুন করে দেহ ৫০ মিটার টেনে আনা হয়। এরপর তা পুঁতে দেওয়া হয়। যেখানে স্বামীর দেহ পোঁতা হয়, সেখানেই বসে স্বপ্না ও সুজিত মাংস ভাত খান। সেখানেই হয় তাঁদের শারীরিক সম্পর্ক। ঘটনাস্থল থেকে শাবল, কোদাল, রক্ত পেয়েছে পুলিশ।
এলাকাবাসীদের কী জানায় স্বপ্না?
ঘটনার কয়েকদিন পরে রামকৃষ্ণকে দেখতে না পেয়ে এলাকাবাসী জানতে চান তাঁর খোঁজ। স্বপ্না জানায়, কোথাও মদ্যপ অবস্থায় তিনি পড়ে আছেন সম্ভবত। এদিকে,ততক্ষণে রামকৃষ্ণের মৃতদেহ মাটির নিচে চাপা।
বিদ্বেষ ভুলে সামাজিক সম্প্রীতির মেলবন্ধন, আন্তঃজাতি বিবাহ করলেই মিলবে সরকারি সাহায্য