ধর্ষণের পর চলছে পৈশাচিক খুন! রানির 'মর্দানি ২'-এর গল্পে কোন রহস্য ভেদ হল
দরজা খুলতেই কাটা হাতের আঙুল একটা প্যাকেটে এসে পৌঁছে ছিল। চমকে উঠেছিলেন আইপিএস শিবানী রায়। সেই সূত্র ধরেই ২০১৪ সালে শিবানী শিবাজি রায় খুঁজে বার করেছিলেন এক মাদক পাচার চক্রের সন্ধান।
দরজা খুলতেই কাটা হাতের আঙুল একটা প্যাকেটে এসে পৌঁছে ছিল। চমকে উঠেছিলেন আইপিএস শিবানী রায়। সেই সূত্র ধরেই ২০১৪ সালে শিবানী শিবাজি রায় খুঁজে বার করেছিলেন এক মাদক পাচার চক্রের সন্ধান। এবার সেই আইপিএস অফিসারের সামনে নতুন এক চ্যালেঞ্জ। 'মর্দানি ২' তে ফের একবার শিবানী শিবাজী রায়ের ভূমিকায় রানির খোঁজ চলল এক সাইকো কিলারের জন্য। কিন্তু কে এই কিলার? কিভাবে গল্প বাঁধল নিজের বুনোট? 'মর্দানি' বাঙালি পরিচালক প্রদীপ সরকার সাফল্যের নেপথ্য নায়ক হলেও 'মর্দানি ২' এর পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন গোপী পুথরন।
ছবির চিত্রনাট্য
ঘটনার প্রেক্ষাপট রাজস্থান। সেখানে কোটা এলকায় একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। নেপথ্যে যে এক সাইকো কিলার রয়েছে তা ধরে ফেলেছেন আইপিএস শিবানী রায় (রানি মুখোপাধ্যায়)। একের পর এক মহিলার ধর্ষণ আর তারপর তাঁদের দেহ ফেলে রেখে পালাচ্ছে সেই সাইকো কিলার। এমন পরিস্থিতিতে শিবানীর সামনে বড় চ্যালেঞ্জ পদ আর মানবিকতার লড়াইয়ের। শেষমেশ শিবানী কোন পথে রহস্যের জটাজাল কাটিয়ে ওঠেন তা নিয়েই টানটান উত্তর মিলল ক্লাইম্যাক্সে।
অভিনয়
ছবিতে রানি ফের একবার অভিনয়ের ভারসাম্য প্রমাণ করেছেন ছবিতে। এককথায় পাওয়ার হাউস পারফরম্যান্স দিয়েছেন রানি। আর রানিকে যোগ্য টক্কর দিয়েছেন এই ফিল্মের খলনায়ক বিশাল জেঠুয়া। অভিনয়ের অভিষেক হিসাবে বিশালের এমন পারফরম্যান্স অনেককেই মাত করে দিয়েছে। নিষ্পাপ মুখ আর নিষ্ঠুর হাসির আড়ালে এই ছবির অন্যতম আবিষ্কার বিশাল।
পরিচালনা
ছবির
প্রথমার্ধ
গল্পের
বুনোট
তৈরি
করতে
গিয়ে
,
অনেকটাই
শিথিল
হয়ে
পড়েছে।
তবে
দ্বিতীয়ার্ধ
সেক্ষেত্রে
অনেকটাই
চাঙ্গা।
টানটান
উত্তেজনা
অনেকটাই
দেখা
দিয়েছে
ছবির
দ্বিতীয়ার্ধে।
সব
মিলিয়ে
উইকেন্ডে
মন
জিতে
নিতে
পারে
'মর্দানি
২'।