অনবদ্য অজয়, কিন্তু তাতেও কি 'রেড' সফল হল! জেনে নিন
আয়কর দফতরের একটি তল্লাশি অভিযান , আর সেই অভিযান ঘিরেই উঠে আসে দুর্নীতির কিছু অন্ধকার দিক। আপাতদৃষ্টিতে এটাই 'রেড' ছবির উপজীব্য।
আয়কর দফতরের একটি তল্লাশি অভিযান , আর সেই অভিযান ঘিরেই উঠে আসে দুর্নীতির কিছু অন্ধকার দিক। আপাতদৃষ্টিতে এটাই 'রেড' ছবির উপজীব্য। কিন্তু একটি আয়কর দফতরের তল্লাশি অভিযানের পরতে পরতে কত রকমের ঘটনা লুকিয়ে থাকে , কত অজানা দিক উঠে আসে , সে সম্পর্কে চোখ খুলে দিয়েছে এই ছবি।
গল্প
এই
ছবির
ট্রেলার
দেখে
মনে
হতেই
পারে,
যে
তল্লাশি
অভিযান
তো
একছারই
শোনা
যায়
,
তার
জন্য়
'রেড'
ছবিতে
আলাদা
কি
এমন
রয়েছে?
এই
প্রশ্নের
উত্তর
থেকেই
শুরু
হচ্ছে
ছবির
গল্প।
১৯৮১
সালের
আয়কর
বিভাগের
তল্লাশি
অভিযানের
একটি
সত্যি
ঘটনাকে
কেন্দ্র
কের
নির্মিত
এই
ছবি।
যেখানে
দেখানো
হয়েছে,
কানপুরে
এ
প্রবাবশালী
রাজনৈতিক
নেতার
বাড়ি
থেকে
কীভাবে
অবৈধ
সম্পত্তি
উদ্ধার
করে
আয়কর
দফতর।
আর
তার
পর
আয়কর
আধিকারিকের
সঙ্গে
ঠিক
কী
কী
হয়ে
থাকে।
অভিনয়
এই ছবিতে আয়কর আধিকারিকের অময় পট্টনায়কের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে অজয় দেবগণকে। যাঁর চরিত্রটি ১৯৮১ সালের লখনউয়ের আয়কর কমিশনার শারদা প্রসাদ পান্ডের থেকে অনুপ্রাণিত। সৌরভ শুক্লা এই ছবিতে 'খলনায়ক' এর ভূমিকাতে। অজয় ও সৌরভ নিঃসন্দেহে এই ছবির বড় সম্পদ। দুজনেই এই ছবিকে অনেকটাই এগিয়ে দিয়েছেন।
পরিচালনা
পরিচালক রাজকুমার গুপ্তার এই ছবির উপজীব্য যতটা আকর্ষণীয় ততটাই কমজোর এর চিত্রনাট্য। যেখানে ছবির বাঁধন আরও পোক্ত হওয়ার কথা, সেখানে এর বাঁধন শুধু আলগাই হয়নি , বেশ খানিক জায়গায় ছিঁড়েও গিয়েছে। কয়েকটি ব্যাঙ্গাত্মক হাসির রসদ কিছুটা হাস্যকর দৃশ্য আর বাকিটা গাম্ভীর্য দিয়ে এই ছবি কোথাও গিয়ে হতাশ করেছে দর্শককে।
সবশেষে
ছবির
সঙ্গীত
সেভাবে
মন
জয়
করতে
পারেনি
দর্শকদের।
তবে
ভরসা
ছিল
অজয়-সৌরভের
অভিনয়ে।
সেদিক
থেকে
'রেড'
বৈতরণী
পার
করলেও
,
ফিল্মের
গল্পের
টান
টান
মেজাজ
সব
জায়গায়
বজায়
ছিল
না।