কার উস্কানিতে সলমন হরিণের দিকে বন্দুক তাক করে 'ট্রিগার' চালিয়ে দেন! জানুন
রাজস্থানের জোধপুরে 'হাম সাথ সাথ হ্যায়' ছবির শ্যুটিং এ গিয়ে বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেছিলেন সলমন খান। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান এমনই জানিয়েছে।
রাজস্থানের জোধপুরে 'হাম সাথ সাথ হ্যায়' ছবির শ্যুটিং এ গিয়ে বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেছিলেন সলমন খান। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান এমনই জানিয়েছে। তাঁদের মতে সলমন ও তাঁর সঙ্গে সেদিন ছিলেন একাধিক ফিল্ম তারকারা। তবে সকলকে ছাপিয়ে দোষী সাব্য়স্ত হয়েছেন সলমন। কারণ ,প্রমাণ আর প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান বলছে, সলমনকেই দেখা গিয়েছে গুলি চালাতে।
[আরও পড়ুন:কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় ৫ বছরের কারাদণ্ড সলমন খানের, জোধপুর জেল পৌঁছলেন সুলতান]
প্রশ্ন উঠছে সলমন কি নিজের থেকেই গুলি চালিয়েছিলেন? নাকি তাঁকে কেউ উস্কে ছিলেন? জোধপুরের কোঙ্কনি গ্রামে যাঁরা এই ঘটনার সাক্ষী ছিলেন তাঁদের প্রত্যেকেরই দাবি, ২০ বছর আগে সেদিন ওই কাজটিতে সলমনকে উস্কে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী তাব্বু। তাব্বুই সেদিন সলমনকে বন্দুক তাক করে ট্রিগার চালাতে উস্কে দেন। আর সেই উস্কানির তালে তাল মেলাতে গিয়ে মুহুর্তে ট্রিগার টিপে দেন সলমন। যার ফলশ্রুতি দু'দশক ধরে পাচ্ছেন তিনি। যদিও এই মামলায় তাব্বু ,সইফ আলি খান, সোনালী বেন্দ্রে, নিলমরা বেকসুর খালাস হয়ে যান।
[আরও পড়ুন:কৃষ্ণসার হরিণ শিকারকাণ্ডে দোষী সলমনকে নিয়ে জোকসের ছড়াছড়ি টুইটারে]
১৯৯৮ সালের অক্টোবর মাসের সেই ঘটনার দায়ে ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল দোষী প্রমাণিত হন সলমন। তাঁকে ৫ বছরের কারাদণ্ডের সাজা শোনানো হয়েছে। এদিন রাতে তিনি কারাগারেই থাকছেন বলে খবর। তবে বৃহস্পতিবার তাঁর জামিনের আবেদনের শুানি রয়েছে। আপাতত সেদিকে তাকিয়ে সলমনের শুভাকাঙখীরা।