(ছবি) শ্বেতা বসুই প্রথম নয়, মধুচক্রে আগেও ধরা পড়েছেন নায়িকারা
চেন্নাই, ৭ সেপ্টেম্বর: দেহব্যবসার অভিযোগে কিছুদিন আগেই গ্রেফতার হয়েছেন দক্ষিণী ছবির নায়িকা শ্বেতা বসু প্রসাদ। বলিউডেও পরিচিত মুখ তিনি। কিন্তু তিনিই প্রথম নন। এর আগেও দক্ষিণ ভারতের কয়েকজন নায়িকা একই কারণে গ্রেফতার হয়েছিলেন। সিনেমা থেকে এঁদের যা রোজগার, তাতেও সন্তুষ্ট হননি। তাই শিল্পপতি, বড় ব্যবসায়ীদের শয্যাসঙ্গিনী হয়ে মোটা টাকা রোজগারের লোভে শরীর বিক্রি করেছেন।
আরও পড়ুন: অভিজাত খদ্দের কারা, শীঘ্রই নাম ফাঁস করতে পারেন শ্বেতা বসু
ভুবনেশ্বরী
২০০৯ সালের অক্টোবরে চেন্নাইতে গ্রেফতার হয়েছিলেন তামিল ছবির সুপারস্টার ভুবনেশ্বরী। শুধু যে নিজের মোহময়ী রূপ কাজে লাগিয়ে খদ্দের ধরতেন, তা-ই নয়! গ্ল্যামার জগতের উঠতি তারকাদের এনে জোটাতেন তাঁর ফ্ল্যাটে। প্রতিবেশীদের অভিযোগ পেয়ে তাঁকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।
ঐশ আনসারি
২০১৩ সালে যোধপুরের একটি হোটেল থেকে আপত্তিকর অবস্থায় তিনজন পুরুষের সঙ্গে ধরা পড়েন ঐশ আনসারি। তদন্তে দেখা যায়, তিনি দেশের বিভিন্ন শহরে এসকর্ট সার্ভিস চালান। ভারতে বেড়াতে আসা বিদেশিদের সঙ্গ দিয়ে রোজগার করতেন ডলার। পরে জামিনে ছাড়া পান তিনি। প্রসঙ্গত, বলিউডের 'ওম শান্তি ওম' ছবিতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
সায়রা বানু
তেলুগু বিনোদন জগতের নায়িকা সায়রা বানুকে দেহব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১৩ সালে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। লম্বা আইনি লড়াইয়ের পর তিনি জামিনে ছাড়া পান।
শ্রাবণী
তেলুগু সিনে দুনিয়ার এর এক আবেদনময়ী নায়িকা শ্রাবণীকেও গত বছর মধুচক্র চালানোর অভিযোগ ধরেছিল পুলিশ। অভিযোগ, অন্ধ্রপ্রদেশের কয়েকজন মন্ত্রীও নাকি তাঁর নিয়মিত খদ্দের। সম্ভবত ভিআইপি যোগ থাকায় এ ব্যাপারে পুলিশ বেশি দূর এগোয়নি।
যমুনা
দক্ষিণী ছবির আর এক নায়িকা যমুনাকে ব্যাঙ্গালোর থেকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। ২০১১ সালে। খদ্দেরদের সঙ্গ দেওয়ার জন্য তিনি নাকি লাখ টাকার কমে রফা করতেন না। পাঁচতারা হোটেলে চলত তাঁর অভিসার।