সাজা ঘোষণার পর থেকে এখনও কিছু মুখে তোলেননি সলমন, আজ জামিনের শুনানি
জোধপুর সেন্ট্রাল জেলে যাওয়ার পর থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা, রাত এমনকী শুক্রবার সকালেও কিছু মুখে তোলেননি সলমন।
কৃষ্ণসার হরিণ মামলায় সলমন খান সাজা পেলেও বাকী চার সহকর্মী তথা অভিযুক্ত সোনালি বেন্দ্রে, তাব্বু, নীলম ও সঈফ আলি খান ছাড়া পেয়ে গিয়েছেন। সাক্ষী পুনমচাঁদ বাকীদের কথা স্পষ্টভাবে না বলতে পারলেও সলমনের কথা বারবার বলেছেন। যা সাজা পাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নিয়েছে।
জোধপুর সেন্ট্রাল জেলে যাওয়ার পর থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা, রাত এমনকী শুক্রবার সকালেও কিছু মুখে তোলেননি সলমন। রাতে সলমনকে আলু-ফুলকপির সবজি, ডাল, রুটি দেওয়া হয়েছিল। তবে তিনি তা খাননি। এমনকী জেলের চা পর্যন্ত খাননি।
আপাতত সলমন নিজের পোশাক পরে রয়েছেন। তবে জামিনের শুনানির পরে তা খারিজ হলে জেলে থাকতে হবে সলমনকে। তাই জেলের পোশাক পরতে হবে।
সলমনকে দেখতে মুম্বই থেকে জোধপুর উড়ে যাচ্ছেন ভাই সোহেল ও আরবাজ। সঙ্গে রয়েছেন বন্ধু সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা। শুক্রবার তারা দেখা করতে পারবেন। এদিকে আইনজীবীদের যেকোনও সময় দেখা করার অনুমতি রয়েছে।
এদিন সকালে সলমনের জামিনের আবেদন জানাবেন তার আইনজীবী। সেখানে ৫১ পাতার জামিনের আবেদন তৈরি করা হয়েছে। তাতে ৫৪টি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। সেশন কোর্টে সলমন জামিনের আবেদন জানিয়েছেন। সেখানে তা খারিজ হলে রাজস্থান হাইকোর্টে জামিনের আবেদন জানাতে হবে।