টুইটারে ফলোয়ার্স বাড়ছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের সহানুভূতি পাচ্ছেন রিয়া, কিন্তু কেন

সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের সহানুভূতি পাচ্ছেন রিয়া

সুশান্ত সিং কাণ্ডের প্রধান সন্দেহকারী অভিনেতার প্রেমিকা রিয়া চক্রবর্তী। গত ১৪ জুন সুশান্তের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের রোষের শিকার হতে থাকেন অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তী। ইতিমধ্যেই সিবিআই ও ইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছেন তিনি। সংবাদমাধ্যম থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘৃণার পাত্র হতে শুরু করে দেন রিয়া। তবে হঠাৎ করেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিলেন অ্যাখা দেওয়া রিয়ার প্রতি সহানুভূতি দেখাতে শুরু করেছেন অনেকেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় হ্যাশট্যাগ রিয়ার জন্য বিচার–এর ট্রেন্ড দেখা দিয়েছে। এমনকী টুইটারেও বাড়ছে তাঁর ফলোয়ার্সের সংখ্যা।

নিজের বিরুদ্ধে ক্রমশ নেতিবাচক প্রচার শোনার পর সংবাদমাধ্যমে অবশেষে মিখ খুলেছেন রিয়া। জানিয়েছেন অনেক অজানা তথ্য। ইউরোপ সফর থেকে মহেশ ভাটের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন রিয়া। আর এতেই নেটিজেনদের একাংশের মনে সহানূভূতি জেগে উঠেছে রিয়ার প্রতি। তাঁরা জানিয়েছেন, তিনটে কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই কী করে একজন অভিনেত্রীকে অভিযুক্ত বলতে পারি। নেটিজেনরা বলেন, '‌রিয়া দোষী না নির্দোষ আমরা কে বিচার করার?‌ আইন কেন আমরা নিজেদের হাএ নেব?‌ যেখানে তিনটে সংস্থা ইতিমধ্যেই তদন্ত করছে।’‌

সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে রিয়া কেঁদে ফেলেছিলেন। সেই ভিডিও শেয়ার করে আর এক নেটিজেন বলেন, '‌সুশান্তের পাশাপাশি আমরা তোমার বিচারও চাই। তুমি তদন্তে সহায়তা করছ। তুমি যদি দোষী হও তবে যেন তোমার কঠোর শাস্তি হয় আর যদি তুমি নিদোর্ষ হও তবে যে মানসিক চাপ তোমার ওপর দিয়ে যাচ্ছে আর জন্য সকলের তরফ থেকে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।’‌ আর এ সবের জন্যই টুইটারে হ্যাশট্যাগ লিখে জাস্টিস ফর রিয়া ট্রেন্ড হচ্ছে। যদিও নেটিজেনদের একাংশের বক্তব্য রিয়ার সাক্ষাতকার শুধুমাত্র পাবলিটি স্ট্যান্ট ছাড়া আর কিছুই নয়।

English summary

rhea is gaining- sympathy from netizens on social media but why