কিংবদন্তী শিল্পী মহম্মদ রফির জন্মদিনে এই শ্রদ্ধার্ঘ জানাল গুগুল ডুডুল
তাঁর কন্ঠস্বরের রোম্যান্টিকতা আজও বিভোর করতে পারে অনেককে। ধ্রুপদী হোক বা আধুনিক, ভারতীয় সঙ্গীতজগতে তিনি অন্যতম উজ্জ্বল নক্ষ্ত্র।
তাঁর কন্ঠস্বরের রোম্যান্টিকতা আজও বিভোর করতে পারে অনেককে। ধ্রুপদী হোক বা আধুনিক, ভারতীয় সঙ্গীতজগতে তিনি অন্যতম উজ্জ্বল নক্ষ্ত্র। তিনি মহম্মদন রফি। তাঁর ৯৩ তম জন্মদিনে তাঁকে নিজের মতো করে স্মরণ করে শ্রদ্ধা জানাল গুগুল ডুডুল।
১৯২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর অমৃতসরের মাঝিটা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন মহম্মদ রাফি। এরপর অমৃতসর থেকে রফির পরিবার লাহোরে গিয়ে অবস্থিত হয়। সঙ্গীতের প্রতি অনুরাগেরই তিনি সুদূর পাঞ্জাব থেকে মুম্বই পর্যন্ত আসেন ১৯৪৪ সালে। এরপর তাঁর সুরের মুচ্ছ্নায় শ্রোতাকূলকে মাতিয়ে দেন এই প্রণোচ্ছল শিল্পী। শুধু সঙ্গীতের জন্য় নয়। বড় পর্দাতেও নিজেকে মেলে ধরেন রফি। ১৯৪৫-এ 'লায়লা মজনু' ছবিতে একটি গানের দৃশ্যে তাঁকে দেখা যায় পর্দায়।
জঙ্গলি , বসন্ত বাহার, গাইড, আরাধনা, অভিমান-এর মতো একাধিক নামী ছবিতে তাঁর গান বুঁদ করেছে শ্রোতা কূলকে। এয়ুগের বহু সঙ্গীত শিল্পী যেমন সনু নিগমের মতো শিল্পী রফির গায়কি থেকে অনুপ্রাণিত হন। মহম্মদ রফির একের পর এক গান যে কীভাবে কালজয়ী হয়েছে, তা বর্তমানে রিমিক্স গানের সংস্কৃতিই বলে দেয়। তাঁর জন্মদিনে সেই গায়কিকে কুর্ণিশ জানাল গুগুল।