(ছবি) জন্মদিনে জেনে নিন মাধবনকে নিয়ে কিছু অজানা তথ্য
'রহেনা হ্যায় তেরে দিল মে' সিনেমা দিয়ে তিনি বলিউডে অভিষেক ঘটান। আর প্রথমবারেই সকলের চোখের মণি হয়ে ওঠেন। তিনি, রঙ্গনাথন মাধবন এদিন শুভ জন্মদিনে ৪৭ তম বছরে পা দিলেন।
জন্মসূত্রে তামিল মাধবন ১৯৭০ সালে এদিনে জামশেদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। এদিন তিনি জানান, প্রতিবার চুপিসাড়ে জন্মদিন পালন করলেও আজ তিনি সকল আত্মীয়, বন্ধু-পরিজনদের সঙ্গে নিয়ে পার্টির আয়োজন করেছেন।
বয়স নিয়ে তাঁর কোনও ছুঁৎমার্গ নেই। ৪৫-এ পড়েও তাই যেন আরও ঝকঝকে তামিল এই সুপারস্টার। মাধবনের কথায়, আমি বয়স নিয়ে চিন্তিত নই। এটা এমন একটা জিনিস যা কেউ লুকোতে পারবে না।
আসুন নিচের স্লাইডে ক্লিক করে জেনে নিন মাধবনের সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য।
রঙ্গনাথন মাধবন
টেলিভিশনে গেস্ট অ্যাপিয়ারেন্স দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন মাধবন।
রঙ্গনাথন মাধবন
ইলেকট্রনিক্স নিয়ে স্নাতক স্তরে পাশ করেছেন মাধবন
রঙ্গনাথন মাধবন
মাধবন কানাডায় ভারতীয় দূত হিসাবে কিছুদিন কাজ করেছেন।
রঙ্গনাথন মাধবন
১৯৯৬ সালে প্রথম অ্যাড ফিল্মে মুখ দেখান মাধবন। 'সি হকস' নামে একটি জনপ্রিয় সিরিয়ালেও কাজ করে পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন তিনি।
রঙ্গনাথন মাধবন
বলিউডে নামার আগের বছর অর্থাৎ ১৯৯৯ সালে সরিতা বারজে নামে এক এয়ারহোস্টেসকে বিয়ে করেন তিনি। তাঁদের ৯ বছরের একটি ছেলেও রয়েছে।
রঙ্গনাথন মাধবন
বলিউডে 'রহেনা হ্যায় তেরে দিল মে' সিনেমা দিয়ে বলিউডে অভিষেক হলেও তামিল সহ মোট ৭ টি ভাষায় ইতিমধ্যেই অভিনয় করা হয়ে গিয়েছে মাধবনের।
রঙ্গনাথন মাধবন
মহারাষ্ট্র থেকে তিনি সেরা এনসিসি ক্যাডেট নির্বাচিত হন। ফলে সেই সুযোগে তিনি ইংল্যান্ডে গিয়ে সেদেশের রয়্যাল আর্মির সঙ্গে ট্রেনিং করে আসেন।
রঙ্গনাথন মাধবন
অভিনয় নয়, মাধবন চেয়েছিলেন সেনাদলে নাম লিখিয়ে দেশসেবা করতে। তবে তা পত্রপাট খারিজ করে দেন বাবা-মা। ফলে স্নাতক হওয়ার পর সারা দেশে ঘুরে ঘুরে পড়ানোর কাজ করতে থাকেন মাধবন।
রঙ্গনাথন মাধবন
১৯৯১ সালে মহারাষ্ট্রে একটি ওয়ার্কশপে সরিতা বিরজের সঙ্গে আলাপ হয় আর মাধবনের। এরপর দীর্ঘদিন প্রেমপর্ব চলার পর ১৯৯৯ সালে বিয়ে করেন দু'জনে।
রঙ্গনাথন মাধবন
দক্ষিণের এক অভিনেত্রী ও বলিউডে বিপাশা বসুর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন বলে রটে যায়। তবে মাধবন সবসময়ই নিজের স্ত্রীর কাছে স্বচ্ছ্ব থেকেছেন।