স্বাধীনতা দিবস স্পেশ্যাল : বলিউড ছবির কিছু দেশভক্তির সংলাপ যা শুনলে গায়ে কাঁটা দেয়!
প্রথমেই স্বাধীনতা দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই পাঠকদের।
এই দিনটির মাহাত্য আমরা সবাই জানি। অনেকসময় হয়তো উপলব্ধি করতে পারি না। কিন্তু পরাধীনতার হাত থেকে মুক্তি পাওয়াটা যে আমাদের কাছে কত বড় আশীর্বাদ তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
দেশভক্তি নিয়ে কম ছবি তৈরি হয়নি বলিউডেও। আবার হয়তো সে অর্থে দেশভক্তির ছবি না হলেও ছবির কিছু সংলাপে রয়ে দেশভক্তির কিছু ঝলক। আজ ভারতে ৬৯ তম স্বাধীনতা দিবসে আসুন একবার ফিরে দেখা যাক বলিউডের কয়েকটি দেশভক্তিমূলক সংলাপে যা আজও আমাদের রক্ত গরম করে, গায়ে শিহরণ জাগায়।
আমরা সংলাপগুলি এখানে বাংলায় অনুবাদ করে দিলাম।

রং দে বসন্তী
দুর থেকে কমেন্ট্রি দেওয়া খুবই সোজা। অন্যদের গালি দেওয়া আরও সহজ। যদি তোমার প্রবলেম থাকে তাহলে তুমি বদলাও না দেশকে! এটা তো তোমারও দেশ। রাজনীতিতে যোগ দাও, পুলিশ বা আইএএস-এ ভর্তি হয়ে যাও, জিনিসগুলোকে বদলাও। কিন্তু তোমরা তা করবে না। আমি বলব কেন? কারণ ঘরের সাফাইতে হাত কেন গন্ধ করব? যদি এত সাহস থাকে, তাহলে এগিয়ে এসো। এই দেশের ভবিষ্যৎটা বদলে দাও।

স্বদেশ
আমি মানি না যে আমাদের দেশ দুনিয়ার সবচেয়ে মহান দেশ। কিন্তু এটা নিশ্চই মানি আমাদের ক্ষমতা রয়েছে, শক্তি রয়েছে এই দেশকে মহান বানানোর।

দ্য লেজেন্ড অফ ভগৎ সিং
আপনি নুনের অধিকার হক আদা করুন, আমি মাতৃভূমির হক আদা করব।

লগে রহো মুন্নাভাই
দেশ তো আমাদের হয়েছে, কিন্তু মানুষগুলো পর হয়ে গিয়েছে।

চক দে ইন্ডিয়া
রাজ্যের নাম না আমি শুনতে পাই না আমি দেখতে পাই। শুধু একটা দেশের নাম শুনতে পাই ই-ন-ডি-য়া।

নমস্তে লন্ডন
একজন ক্যাথলিক মহিলা প্রধানমন্ত্রীর আসন একজন শিখের জন্য ছেড়ে দেন। আর একজন শিখ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার শপথ একজন মুসলিম রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে নেন। শুধু সেই দেশের দায়িত্ব সামলাতে যেখানে ৮০ শতাংশ লোকই হিন্দু।

গদর
আমাদের হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ ছিল, জিন্দাবাদ আছে, জিন্দাবাদ থাকবে।

মঙ্গল পাণ্ডে
এটা স্বাধীনতার লড়াই, যে সময় চলে গিয়েছে তার থেকে যে সময় আসছে তার জন্য।

মা তুঝে সলাম
তুমি দুধ চাইবে ক্ষীর দেব, তুমি কাশ্মীর চাইবে চিড়ে দেব।

রং দে বসন্তী
এখনও যার রক্ত ফুটছে না তার শরীরে রক্ত নয়, জল বইছে। যা দেশের কাজে লাগেনি সেই তারুণ্যের কোনও মূল্য নেই।

হলিডে
তোমরা এখানে যাতে শান্তিতে জীবন কাটাতে পারো তাই আমরা ওখান সীমান্তে প্রাণ দিই।