Just In
(ছবি) এই মোক্ষম আয়ুর্বেদিক দাওয়াই সারাতে পারে টাইপ ২ ডায়বেটিস
ডায়বেটিস আক্রান্তের সংখ্যা এখন ঘরে ঘরে। আর তা আটকাতে বেশিরভাগ মানুষই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর বা তা নিয়ন্ত্রণে রাখার ওষুধ খান। কিন্তু তাতে ফল হলেও অনেক সময়ে ওষুধ খাওয়াটা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
সবসময় ওষুধ খেতে বা ইনসুলিন নিতে অনেকেই ভুলে যান। ফলে হিতে অনেকসময় বিপরীত হয়। শর্করার মাত্রা শরীরে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। এর সঙ্গে রয়েছে নানা ধরনের চিন্তা যা একে একেবারে শীর্ষে নিয়ে পৌঁছয়।
অনেকের ক্ষেত্রে নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার ব্যয়বহুল হতে পারে। সেজন্যও অনেকে ডায়বেটিসে আক্রান্ত হয়েও নিজের প্রতি সেভাবে নজর দেন না। আর এটি এমন এক রোগ যা ধীরে ধীরে সমস্ত অঙ্গকে বিকল করতে শুরু করে।
এর থেকে বাঁচার উপায় অবশ্যই রয়েছে। আয়ুর্বেদিক উপায়ে ডায়বেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে অবশ্যই। এক্ষেত্রে ঠিক কোন কোন উপায় অবলম্বন করতে হবে তা জেনে নিন নিচের স্লাইড থেকে।
নিম পাতা
নিম পাতা চিবিয়ে খেয়ে বা রস বানিয়ে খেয়ে, যেকোনও উপায়েই উপকার পাওয়া যায়। কারণ নিমে থাকা উপাদান রক্তে শর্করার পরিমাণকে কমিয়ে আনে।
আমলকি
ডায়বেটিস রোগীদের জন্য আমলকির রস অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন সি ইনসুলিন উৎপাদনকে নিয়ন্ত্রণ করে। কাঁচা বা রস বের করে অল্প গরম জলে মিছিয়ে আমলকি খেতে পারেন।
উচ্ছে
ডায়বেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে উচ্ছে অসাধারণ কাজ করে। এর রস খেলে বা সেদ্ধ করে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এছাড়া পেটের সমস্যা সারাতেও এর জুড়ি নেই।
প্যানাক্স জিনসেং
আয়ুর্বেদে প্যানাক্স জিনসেংকে বলা হয় আশ্চর্যলতা। এই লতার শিকড় ও ফল রক্তে শর্করার মাত্রাকে কমিয়ে আনে। টাইপ ২ ডায়বেটিস কমাতে এটি অব্যর্থ রূপে কাজ করে।
গুরমার
গুরমার গাছের পাতাতে ভেষজ গুণ রয়েছে। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পাতা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য বিশেষ উপযোগী। গুরমারের পাতা সেবন করলে অনায়াসে রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।