এমন এক জোকস যা পড়লো হাসিতে ফেটে পড়বেন
এমন এক জোকস যা পড়লো হাসিতে ফেটে পড়বেন
১.
মানসিক হাসপাতালে রোগিকে সাদা পাতায় চুমু খেতে দেখে ডাক্তার...
-এটা কি ?
রোগি - লাভ লেটার
ডাক্তার - কিন্তু এতে কিছুই লেখা নেই রে ?
রোগি - ঝগড়া হয়ে কথাবার্তা বন্ধ আছে দাদা।
😂🤣😅😂🤣😅😂😅
২.
দুর্যোধন ও রাহুল গান্ধী - দুজনেই প্রতিভাহীন হয়েও উত্তরাধিকার সুত্রে শাসক হতে চায় ।
ভীষ্ম ও আদবানি - দুজনেই কখনো সিংহাসনে বসেননি কিন্তু সম্মানীয় এবং জীবনের শেষ পর্বে এসে খুব অসহায় বোধ করছেন।
অর্জুন ও নরেন্দ্র মোদী - দুজনেই ধর্মের পক্ষে থেকে সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে পা রেখেছে, কিন্তু বুঝতে পারছে সেটাকে মানা ও পালন করা কতটা কঠিন।😂🤣😅😂🤣😅😂😅
কর্ণ ও মনমোহন সিং - দুজনেই প্রতিভাবান কিন্তু অধর্মের পক্ষে থাকার জন্যে কখনো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি।
অভিমন্যূ ও কেজরিওয়াল - দুজনেই যুদ্ধে নবাগত এবং জানেনা চক্রবূহ ভেদ কিভাবে করতে হয়। তাই ফেঁসে আছে।
শকুনি ও দিগ্বিজয় - তাঁবেদারি তে শীর্ষ স্থান ধরে রাখে এবং সর্বদা প্রভুকে খুশি রাখতে চায় ।
ধৃতরাষ্ট্র ও সোনিয়া - দুজনেই সন্তান স্নেহে একেবারে অন্ধ।
এবং
শেষে
কৃষ্ণ
ও
আব্দুল
কালাম
...
আমরা
সবাই
তাদের
দুজনকে
মানি,
গুনি,
পূজো
করি
কিন্তু
তাদের
আদর্শ
ও
শিক্ষাকে
মেনে
চলিনা।
এটাই 'মহাভারত' ও 'ভারত' 😂🤣😅😂🤣😅😂😅
৩.
"শরণ্যে ত্রম্বকে গৌরী নারায়ণী ......" এই অবধি বলিয়াই পুরুত আর্তচিৎকার করিয়া মাটিতে ভেটকাইয়া পড়িলেন। মা দুর্গা ভুরু কুঁচকাইলেন। অসুর তির খাইয়াও চোখ পিটপিট করিয়া নীচের দিকে তাকাইল। সিংহ জিভ চাটিল। গণেশের ইঁদুর লুকাইয়া পড়িল। রাজহংস চোখ টিপিল। প্যাঁচা চশমা ঠিক করিয়া নিল। ময়ূর পেখম গুটাইয়া লইল। কী কেস?
পুরুতমশাই মাথায় হাত দিয়া কাতরাইতেছেন। মুখে বলিবার চেষ্টা করিতেছেন - "নারায়ণী নমহস্তুতে।" হাতে ফুল লইয়া ভক্তগণ কি করিবেন বুঝিতে পারিতেছেন না। ফুল ছুঁড়িবেন না ছুঁড়িবেন না এই ভাবনায় সবাই ভাবিত। পুরুতের মাথা আগে না মায়ের পায়ে ফুল আগে ইহা কনফিউশান। এরই মধ্যে এক যুবতী বাম হাতে ফুল লইয়া আগে ঝাঁপাইয়া পড়িয়া "সোনার কেল্লা"র স্টাইলে চিৎকার করিয়া উঠিল, "ওটা আমাআআর!"😂🤣😅😂🤣😅😂😅
তখন দেবী দুর্গা প্রসন্ন চিত্তে তাকাইয়া দেখিলেন, এক যুবতী ভক্ত সবার ঘাড়ের উপর দিয়া আসিয়া পুরুতের পার্শ্ব হইতে থানইট সাইজের এক মোবাইল কুড়াইয়া লইল। তাহার পর "পুরুতকাকু, সরি গো" বলিয়া আবার সকলের ঘাড়ের উপর দিয়া পিছনে চলিয়া গেল!
যুবতীটি অঞ্জলি দিবার 'সেলফি' তুলিতেছিল। নিজের ছবি ঠিকঠাক আসিতেছে কিনা দেখিবার উত্তেজনায় মন্ত্র ঠিক শোনা হয় নাই। অসময়েই ছুঁড়িবার মুহূর্ত আসিয়া গিয়াছে ভাবিয়াছিল। তালেগোলে ফুল ছুঁড়িতে গিয়া মোবাইল ছুঁড়িয়া মারিয়াছে - কোন হাতে কী মনে নাই। সেই মোবাইল আনগাইডেড ব্যালিস্টিক মিসাইলের ন্যায় পুরুতের মাথায় ল্যান্ড করিয়াছে!
দেবি প্রপন্নার্তি হরে প্রসীদ।। 😂🤣😅😂🤣😅😂😅