ন্যাবাদাকে নিয়ে মজার কিছু জোকস।
বরবাদ হয়ে গেলাম...!!
সক্কাল-সক্কাল
পাড়াতে
হেবভি
হইচই!
কমলবাবু
ফুটপাথে
বসে
কান্নাকাটি
করছে,
আর
তার
সেকেণ্ড
ইন
কম্যান্ড
মানে
আমাদের
ন্যাবাদা
তাকে
শান্ত
করার
চেষ্টা
করেই
যাচ্ছে।
কমলবাবু
কপাল
চাপড়াচ্ছে
আর
বলছে,
"কি
সর্বনাশ,
আমার
মাথায়
তো
আকাশ
ভেঙ্গে
পড়লো
রে!
কেউ
শালা
আমার
সাইকেলটা
চুরি
করে
নিয়ে
গেছে
আর
ওর
মোটরসাইকেলটা
আমার
জন্য
ছেড়ে
গেছে।"
ন্যাবাদাও
তাকে
একই
রেটে
মাথা
চাপড়াচ্ছে
আর
বলছে,
"দাদা,
তুমি
তো
একদম
বরবাদ
হয়ে
গেলে
গো!
এই
বাইকটা
তো
শালা
পেট্রলে
চলে!"
ফোনালাপ
এক
ভদ্রলোক
একটা
টেলিফোন
বুথের
সামনে
দশ
মিনিট
ধরে
দাঁড়িয়ে
আছে।
বুথের
ভেতরে
ন্যাবাদা
ফোনটা
ধরে
কানে
লাগিয়ে
রেখেছে,
কিন্তু
কোন
কথাই
বলছে
না।
এদিকে
আবার
বিলও
উঠেই
যাচ্ছে।
অধৈর্য্য
হয়ে
ওই
ব্যক্তি
শেষপর্যন্ত
বলেই
ফেললো,
"দাদা,
কি
হলো?
এতক্ষণ
ধরে
দাঁড়িয়ে
আছেন,
কোন
কথাই
বলছেন
না,
বিলও
উঠছে,
আর
আমরাও
লাইনে
দাঁড়িয়ে
বোর
হয়ে
যাচ্ছি!
কেসটা
কি?"
ন্যাবাদা
মাউথপিসের
ওপর
হাতচাপা
দিয়ে
বললো,
"আরে
দাদা,
আমি
আমার
বৌয়ের
সাথে
কথা
বলছি!"
বিমানে
ন্যাবা
দা
ন্যাবাদা
এরোপ্লেনে
করে
বোম্বে
যাবে।
সকাল-সকাল
উঠে
একটা
ট্যাক্সি
ডাকিয়ে
ন্যাবাদা
এয়ারপোর্টে
গেলো।
ওমা!
একটু
পরেই
দেখি
ন্যাবাদা
ব্যাজার
মুখে
বাড়ি
এসে
উপস্থিত।
তাড়াতাড়ি
গিয়ে
জিজ্ঞেস
করলাম,
"কিগো
ন্যাবাদা,
প্লেন
ক্যানসেল
বুঝি?
তুমি
ফিরে
এলে
যে?"
ন্যাবাদা
করুণভাবে
বললো,
"মাইরি,
অতো
ঝামেলা
জানলে
প্লেনে
চড়তামই
না
রে
ভাই।
প্লেনে
ওঠার
পর
একজন
বিমানবালা
আমাদেরকে
বোঝাতে
লাগলো
যে
প্লেন
এ্যাকসিডেন্ট
হলে
কি
কি
করতে
হবে।
আমার
তো
এ্যাকসিডেন্টের
নাম
শুনেই
ভয়ে
হাত-পা
পেটে
সেঁধিয়ে
গেছে!
সবশেষে
বলে
কি
না,
প্লেন
যদি
কোন
নদী
বা
সাগরে
ক্র্যাশ
করে,
তাহলে
সিটের
তলার
কুশনটাকে
নাকি
নৌকোর
মতন
ব্যবহার
করতে
পারবো।"
ন্যাবাদা
একটু
দম
নিয়ে
বললো,
"এই
শুনেই
না
আমার
মাথাটা
চড়ে
গেলো।
রেগেমেগে
আমি
জিজ্ঞেসই
করে
বসলাম
যে
প্লেনটাই
যদি
উড়তে
না
পারে,
তো
সিটটা
যে
জলে
ভাসবে
তার
গ্যারান্টি
কোথায়?
ব্যস,
শুরু
হয়ে
গেলো
তুমুল
বাওয়াল!
তারপর
আমাকে
প্লেন
থেকে
নামিয়ে
দিলো।
যাঃ,
যাবোই
না
প্লেনে।
রেলগাড়িতে
চেপেই
বোম্বে
যাবো।"
ন্যাবাদার রাতের ঘুম গুম
ন্যাবাদার
বাড়ির
পাশের
মাঠটাতেই
রাজ্যের
সব
কুকুরের
রাত্রিকালীন
মহাসভা
বসে।
তুমুল
ঘেউ
ঘেউ
আওয়াজে
ন্যাবাদার
ঘুম
মাটি।
শেষমেষ
ন্যাবাদা
ডাক্তারের
কাছে
গেলো।
ন্যাবাদা
ডাক্তারবাবুকে
বললো,
"বাড়ির
পাশের
রাস্তায়
কুকুরগুলো
রোজ
রাতে
নিয়ম
করে
হল্লা
করে।
কিছুতেই
ঘুমোতে
পারি
না।"
ডাক্তার
ন্যাবাদাকে
পরীক্ষা
করে
বললেন,
"এই
ঘুমের
বড়িটা
নতুন
এসেছে।
খুব
ভালো
কাজ
দেয়।"
ন্যাবাদা
ডাক্তারের
ভিজিট
দিয়ে,
অনেক
ধন্যবাদ
জানিয়ে
এবং
ওষুধ
নিয়ে
চলে
গেল।
কিন্তু
এক
সপ্তাহ
বাদেই
ফিরে
এসে
বলল,
"এখনো
আমার
ঘুমের
সমস্যা
হচ্ছে।"
ডাক্তার
প্রশ্ন
করেন,
"কিন্তু
ওষুধটা
তো
বেশ
ভালো।
অনেকেরই
কাজ
হয়েছে।"
ন্যাবাদা
এবার
বেশ
বিরক্তভাবে
বললো,
"তাতে
কি
মশাই?
সারা
রাত
কুকুরগুলোকে
ধাওয়া
করে
একটা
যদিও
ধরতে
পারি,
কিছুতেই
বদমাশটাকে
ওষুধ
গেলানো
যায়
না।"