ছেলেদের নিয়ে মজাদার কিছু বাংলা জোকস
দোকানে কি কাঁঠাল পাওয়া যায়
পাড়ার
এক
বখাটে
ছেলে
রড-সিমেন্টের
দোকানে
এসে
বলল,
আপনার
দোকানে
কি
কাঁঠাল
পাওয়া
যায়?
দোকানি
জানাল,
না।
পরদিন
ছেলেটা
আবার
এসে
জিজ্ঞেস
করল,
আচ্ছা,
আপনার
দোকানে
কি
কাঁঠাল
পাওয়া
যায়?
দোকানি
বিরক্ত
হয়ে
জবাব
দিল,
না!
তার
পরদিন
ছেলেটা
আবার
এসে
হাজির।
বলল,
আচ্ছা
আপনার
দোকানে
কি
কাঁঠাল
পাওয়া
যায়?
এবার
দোকানি
গেল
খেপে,
আমার
সাথে
ফাজলামি
করিস,
না?
খবরদার...আবার
যদি
এই
প্রশ্ন
করিস,
তাহলে
তোর
মুখ
সেলাই
করে
দেব!
ছেলেটা
পরদিন
ঠিকই
আবার
হাজির।
বলল,
আচ্ছা
আপনার
দোকানে
সুঁই
আছে?
দোকানি
বলল,
না।
ছেলে
বলল,
সুতো?
দোকানি
বলল,
না।
ছেলেটা
এবার
বলল,
আচ্ছা,
আপনার
দোকানে
কি
কাঁঠাল
পাওয়া
যায়?
আমি কি জানি
ফ্ল্যাট
বাড়ির
তিন
তলায়
ছয়
বছরের
এক
ছেলে
কলিংবেল
বাজাবার
চেষ্টা
করছে
কিন্তু
নাগাল
পাচ্ছে
না।
এক
ভদ্রলোক
তা
দেখে
কলিংবেল
টিপে
জিজ্ঞেসা
করলেন,
আবার
বাজাবো
কি?
ছেলেটি
বলল,
আমি
তো
পালাব।
আপনি
কি
করবেন
তা
আমি
কি
জানি?
আপনার স্বামী কি জানেন
মাঝবয়সী
কড়া
মেজাজের
মহিলা
:
এই
যে
খোকা,
তোমার
মা
কি
জানেন
যে
তুমি
সিগারেট
টান?
ঠোঁটকাটা
খোকা
:
আচ্ছা
ম্যাডাম,
আপনার
স্বামী
কি
জানেন
যে
আপনি
রাস্তাঘাটে
অচেনা
লোকদের
সঙ্গে
কথা
বলেন?
দোকান খোলা
তন্ময়:
তোর
ছোট
ভাইটা
এখন
কী
করছে?
রাফি:
কিছুদিন
আগে
একটা
কাপড়ের
দোকান
খুলেছিল,
এখন
জেলে
আছে।
তন্ময়:
কেন?
রাফি:
কারণ
ও
দোকানটা
খুলেছিল
হাতুড়ি
দিয়ে...দরজা
ভেঙে!
তোকে পেছনে রাখতে পারলেই হলো
অন্তু
আর
শুভ,
দুই
বন্ধু
গেছে
গভীর
জঙ্গলে।
হঠাৎই
ওরা
মুখোমুখি
হয়ে
গেল
বিকট
দর্শন
এক
ভালুকের।
আর
যায়
কোথায়,
দুই
বন্ধু
দে
ছুট!
ছুটতে
ছুটতে
থেমে
গেল
শুভ।
চটজলদি
কাঁধে
ঝোলানো
ব্যাগ
থেকে
জুতাজোড়া
বের
করে
পরতে
শুরু
করল।
শুভর
কাণ্ড
দেখে
থমকে
গেল
অন্তুও।
বলল,
'আরে
বোকা,
থামলি
কেন?
এখন
কি
জুতা
পরার
সময়
আছে?
তা
ছাড়া
জুতা
পায়ে
দিয়ে
দৌড়েও
তুই
ভালুকটাকে
পেছনে
ফেলতে
পারবি
না।'
উত্তরে
শুভ
বলল,
'ভালুককে
পেছনে
ফেলতে
হবে
না।
তোকে
পেছনে
রাখতে
পারলেই
হলো!'