উকিল-মক্কেলের মজাদার জোকস
নাপিতের ঘরে ডজন উকিল! :)
একজন
শিক্ষক
গেছেন
নাপিতের
দোকানে
চুল
কাটাতে।
চুল
কাটা
শেষে
নাপিত
বললেন,
‘আপনি
একটি
মহৎ
পেশায়
নিয়োজিত।
আপনার
কাছ
থেকে
আমি
টাকা
নেব
না
স্যার।'
শিক্ষক
খুব
খুশি
হলেন।
পরদিন
সকালে
নাপিত
দোকানে
এসে
দেখেন,
দোকানের
সামনে
শিক্ষক
এক
ডজন
বই
রেখে
গেছেন।
সেদিন
চুল
কাটাতে
এল
এক
পুলিশ।
চুল
কাটা
শেষে
নাপিত
বললেন,
‘আপনি
জনগণের
সেবক।
আপনার
কাছ
থেকে
কী
করে
টাকা
নিই?'
পুলিশ
খুশি
হয়ে
পরদিন
নাপিতের
দোকানের
সামনে
এক
ডজন
কমলালেবু
রেখে
গেলেন।
পরদিন
নাপিতের
দোকানে
এলেন
এক
উকিল।
নাপিত
উকিলের
থেকেও
টাকা
নিলেন
না।
বললেন,
‘আপনি
ন্যায়ের
জন্য
লড়াই
করেন।
আপনার
কাছে
আমি
টাকা
নেব
না,
স্যার।'
পরদিন
দেখা
গেল,
এক
ডজন
উকিল
নাপিতের
দোকানের
সামনে
দাঁড়িয়ে!
ঠিক কী কী ভুলেছেন বলুন তো!
উকিলঃ
তাহলে
মাথায়
আঘাত
পেয়ে
আপনার
স্মৃতিশক্তির
ক্ষতি
হয়েছিল?
সাক্ষীঃ
হ্যাঁ।
উকিলঃ
কী
ধরনের
ক্ষতি
হয়েছিল
তা
বলতে
পারবেন?
সাক্ষীঃ
আমি
ভুলে
গেছি···।
উকিলঃ
আপনি
ভুলে
গেছেন?
আচ্ছা,
কী
কী
ভুলে
গেছেন
সেটা
একটু
বলতে
পারবেন?
চলে
যাওয়ার
আগে...
উকিলঃ
আপনি
সেখান
থেকে
কখন
গিয়েছিলেন?
সাক্ষীঃ
রাত
আটটার
দিকে।
উকিলঃ
তার
মানে,
আপনি
চলে
যাওয়ার
আগ
পর্যন্ত
সেখানেই
ছিলেন,
ঠিক
কি
না?
সাক্ষীঃ
হ্যাঁ,
তাই
তো!
চোরের
জন্য
৫০০
সাক্ষী
উকিল
বলছেন
চোরকে,
‘তুমি
বলছ
তুমি
নিরপরাধ,
অথচ
পাঁচজন
সাক্ষী
বলছে
তারা
তোমাকে
দোকান
থেকে
ঘড়িটা
চুরি
করতে
দেখেছে।'
চোর:
হুজুর,
আমি
এমন
৫০০
জনকে
হাজির
করতে
পারব,
যারা
আমাকে
চুরি
করতে
দেখেনি!
আপনার
ফি
কত...
নতুন
এক
মক্কেল
বিখ্যাত
এক
উকিলের
সঙ্গে
দেখা
করতে
এসেছেন-
মক্কেল:
আচ্ছা,
আপনার
ফি
কত?
উকিল:
আমি
প্রতি
তিনটি
প্রশ্নের
উত্তরে
১৫
হাজার
টাকা
নিই।
মক্কেল:
কেন,
আপনি
এত
বেশি
টাকা
নেন
কেন?
উকিল:
এটাই
তো
আমার
ন্যায্য
পারিশ্রমিক।
হাতে
সময়
কম।
এবার
আপনার
তিন
নম্বর
প্রশ্নটি
বলে
১৫
হাজার
টাকা
দিয়ে
জলদি
কেটে
পড়ুন!
আমার
কি
ডিভোর্স
করার
গ্রাউন্ড
আছে?
ভদ্রলোক
:
আমি
আপনার
কাছে
জানতে
এসেছি
আমার
ডিভোর্স
করার
গ্রাউন্ড
আছে
কি
না?
উকিল
:
আপনি
কি
বিবাহিত?
ভদ্রলোক
:
অবশ্যই।
উকিল
:
তা
হলে
গ্রাউন্ড
আছে।