গৃহকর্তা ও ভৃত্যের মজাদার সব জোকস
অফিসের ফোন ব্যবহার
এক
মাসে
বাড়ির
ফোনবিল
অস্বাভাবিকভাবে
বেশি
এল।
বাড়িতে
জরুরি
মিটিং
বসল।
বাবা
বলল,
‘আমি
গত
মাসে
বাড়ির
ফোনটা
একবারও
ধরিনি।
আমি
সব
ফোন
করেছি
অফিসের
ফোন
থেকে।'
তখন
মা
এসে
বলল,
‘আমিও
গত
মাসে
কোনো
ফোন
বাড়ি
থেকে
করেছি
বলে
মনে
হয়
না।
আমার
সমিতির
অফিসের
ফোনটাই
আমি
ব্যবহার
করি।'
একমাত্র
ছেলে
এসে
বলল,
‘আমার
তো
বাড়ি
থেকে
ফোন
করার
প্রশ্নই
আসে
না।
কোম্পানি
আমাকে
মোবাইল
বিল
দেয়।
আমি
অফিসের
সেই
মোবাইল
ব্যবহার
করি।'
এরপর
বাড়ির
কাজের
মেয়ে
এসে
বলল,
‘তাহলে
তো
কোনো
সমস্যাই
দেখি
না।
আমরা
সবাই
যার
যার
অফিসের
ফোন
ব্যবহার
করি!'
খালি ট্যাক্সি নেই যে
কর্তা
:
যা
তো
ক্যাবলা,
একটা
খালি
ট্যাক্সি
নিয়ে
আয়।
কিছুক্ষণ
পর
ক্যাবলা
এসে
বলল,
বাবু,
একটাও
খালি
ট্যাক্সি
পেলাম
না,
ড্রাইভারের
সিটে
কেউ
না
কেউ
ঠিক
বসেই
আছে।
ছাতা নিয়ে জল দে
এক
বৃষ্টির
দিনে
মালিক
তার
কাজের
লোককে
বলছে-
মালিক
:
রহিম,
বাগানে
জল
দিয়ে
আয়
যা।
কাজের
লোক
:
বাবু
আজকে
তো
বৃষ্টি
হচ্ছে।
মালিক
:
বৃষ্টি
হলে
ছাতা
নিয়ে
যা!
অভিজ্ঞতা আছে মেমসাহেব!
গৃহকর্ত্রী
নতুন
আয়াকে
প্রশ্ন
করলেন,
‘তুমি
যে
বাচ্চার
দেখভাল
করবে,
তোমার
কি
বাচ্চাদের
ব্যাপারে
কোনো
অভিজ্ঞতা
আছে?'
আয়া:
তা
আর
নেই
মেমসাহেব!
আমি
নিজেই
তো
শিশু
ছিলাম।
নিজের
গরজেই
আসে...
প্রতিবেশী
:
অবাক
কান্ড!
আপনার
বাড়ির
কাজের
মেয়েটি
এত
আগে
চলে
আসে
আমাদেরটা
তো
আটটার
আগে
দেখাই
দেয়
না।
কিছু
বললে
বলে,
অন্য
লোক
দেখেন-
আমি
পারব
না।
পুঁটি
বৌদি:
অনেক
বুদ্ধি
খাটাতে
হয়েছে
ভাই।
শেষে
ওর
সঙ্গে
আমাদের
ছোকরা
গোয়ালার
পরিচয়
করিয়ে
দিলাম-
এখন
নিজের
গরজেই
আসে।
মাছ
তো
জলেই
থাকে
বাবুর্চি
রান্না
করছিল।
গৃহকর্ত্রী
ধমকে
উঠলেন,
এ
কী,
তুমি
না
ধুয়েই
মাছ
রান্না
করছ!
-মাছ
তো
সারা
জীবন
জলেই
ছিল
মেমসাহেব,
ওটা
আবার
ধোয়ার
কী
দরকার।