ফুটবল নিয়ে মজাদার কিছু বাংলা জোকস
একে কখন লাল কার্ড দিল
প্রেমিকার বাড়িতে বসে নতুন কেনা থ্রিডি টিভিতে ফুটবল ম্যাচ দেখছিল ফুটবল-ভক্ত রাসেল। হঠাৎ টের পেল, তার হবু শ্বশুর বাড়িতে এসে হাজির। তাও আসছে একেবারে ড্রইংরুমের দিকেই। প্রাণ বাঁচাতে আর কোথাও পালানোর জায়গা না পেয়ে রাসেল শেষে টিভির পেছনেই ঠাঁই নিল। এদিকে প্রেমিকার বাবাও এসে বসল টিভির সামনে খেলা দেখতে, নড়াচড়ার নাম নেই। রাসেল দেখল, এখানে বসে থাকলে ম্যাচটা আর দেখা হবে না। তাই আর সহ্য করতে না পেরে সে টিভির পেছন দিক থেকে বের হয়েই এল। তাকে দেখে হবু শ্বশুর তো ভীষণ অবাক। বলল, ‘আরে! একে কখন লাল কার্ড দিল রেফারি? দেখলাম না তো!'
খেলা তো পরিত্যক্ত
সেদিন
খেলার
মাঠে
যেমন
ঘন
কুয়াশা,
তেমনি
ঝুম
বৃষ্টি
আর
ঠান্ডা
বাতাস।
দুই
হাত
দূরের
জিনিসও
দেখা
যায়
না।
এরই
মধ্যে
হিহি
করে
কাঁপতে
কাঁপতে
খেলা
দেখছে
দুই
ইংরেজ
ফুটবল-পাগল
দর্শক।
খানিক
পর
আর
সহ্য
করতে
না
পেরে
বিরক্তি
প্রকাশ
করল
একজন,
‘নাহ্,
খেলাটা
বড্ড
একঘেয়ে
লাগছে
হে।
গিয়ে
এক
কাপ
কফি
খেয়ে
আসি।
'
‘দাঁড়াও,
আরেকটু
বসেই
দেখি
না।
খেলাটা
তো
জমতেও
পারে
শেষে।'
বিশাল
এক
হাই
তুলে
বলল
পাশের
দর্শক।
এই
সময়
কোথা
থেকে
এক
পুলিশ
এসে
হাজির।
এসেই
ক্যাঁক
করে
উঠল,
‘আরে,
গ্যালারিতে
বসে
কী
করছেন
আপনারা।
খেলা
তো
পরিত্যক্ত
ঘোষণা
করা
হয়েছে
প্রায়
দুই
ঘণ্টা
হলো।'
আত্মজীবনী
এক
আন্তর্জাতিক
ফুটবল
খেলোয়াড়
এক
পার্টিতে
গিয়ে
তাঁর
বন্ধুর
সঙ্গে
কথাবার্তা
বলছেন-
খেলোয়াড়:
ভাবছি,
একটা
আত্মজীবনী
লিখব।
বন্ধু:
বাহ্,
ভালো
তো!
কবে
এটা
প্রকাশ
করবে
তুমি?
খেলোয়াড়:
আমি
আমার
মৃত্যুর
আগে
এটা
প্রকাশ
করতে
চাই
না।
বন্ধু:
তাহলে
অনেক
দেরি
হয়ে
যেতে
পারে।
তোমার
ভক্তরা
তো
এটা
পড়তে
চাইবে।
খেলোয়াড়:
কিন্তু
আমার
সিদ্ধান্তে
আমি
অনড়।
বন্ধু:
ঠিক
আছে,
সমস্যা
নেই।
আমি
তো
নিজেও
তোমার
ভক্ত।
তাই
এই
বইটি
তাড়াতাড়ি
প্রকাশে
আমি
তোমাকে
সাহায্য
করব।
তুমি
কোনো
চিন্তা
কোরো
না।
খেয়াল
রেফারি
ম্যাচ
চালাতে
চালাতে
খেয়াল
করলেন,
একটা
মেয়ে
দর্শকসারিতে
বসে
ভারি
চিৎকার-চেঁচামেচি
করছে।
আর
মেয়েটার
গলা
এমন
চড়া,
বারবার
তার
মন
ছুটে
যাচ্ছে
ম্যাচ
থেকে।
চলল
কতক্ষণ
এ
রকম।
শেষে
আর
সইতে
না
পেরে
রেফারি
মেয়েটার
কাছাকাছি
গিয়ে
বললেন,
‘আপনি
খুব
চেঁচামেচি
করছেন,
বহুক্ষণ
ধরে
খেয়াল
করছি
আমি।'
মেয়েটা
গাল
দুটো
লাল
করে
জবাব
দিল,
‘হ্যাঁ,
আমিও
বহুক্ষণ
ধরে
দেখছি,
ম্যাচ
বাদ
দিয়ে
আপনি
কেবল
আমাকেই
খেয়াল
করছেন।'