টেট পরীক্ষার দিন ঘোষণা! বিজ্ঞপ্তি জারি করল প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ
টেট পরীক্ষার দিন ঘোষণা! বিজ্ঞপ্তি জারি করল প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ
প্রাথমিকে টেট পরীক্ষার দিন ঘোষণা করল প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ (West Bengal Board of Primary Education) । দিন কয়েক আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (mamata banerjee) নবান্ন থেকে পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। এবার সংসদের তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে আগামী ৩১ জানুয়ারি এই পরীক্ষা নেওয়া হবে।
৩১ জানুয়ারি পরীক্ষা হবে অফলাইনে
এদিন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের তরফে জানানো হয়েছে, টিচার এলিজিবিলিটি একজামিনেশন (টেট- ২০১৭) বিজ্ঞপ্তি নং. 1167/BPE/2017-এর পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ জানুয়ারি। একদিনেরই পরীক্ষা নেওয়া হবে। ২০১৭-র বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে যেসব প্রার্থী অনলাইনে আবেদন জমা দিয়েছিলেন, তাঁরাই এই পরীক্ষায় সুযোগ পাবেন। ৩১ জানুয়ারি বেলা একটা থেকে দুপুর ৩.৩০ পর্যন্ত পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষার জন্য অনলাইনেই অ্যাডমিট কার্ড ইস্যু করা হবে। আড়াই ঘন্টার পরীক্ষায় ১৫০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
পরীক্ষা নেওয়া হবে অফলাইনে
৩১ জানুয়ারির পরীক্ষা নেওয়া হবে অফলাইনে। সেক্ষেত্রে সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের তরফে সবরকমের প্রস্তুতি নেওয়া বচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে।
শূন্যপদ ১৬৫০০
দিন কয়েক আগে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর নবান্ন থেকেই মুখ্যমন্ত্রী এই পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, শূন্যপদের সংখ্যা ১৬,৫০০। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা আড়াই লক্ষের বেশি। এর পাশাপাশি প্রাথমিকে টেট উত্তীর্ণদের প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগের প্রক্রিয়াও শুরু হতে চলেছে নতুন বছরের শুরুতেই। ১০ থেকে ১৭ তারিখের মধ্যে তাঁদের ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। এরপরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিয়োগের প্যানেল তৈরি হয়ে যাবে বলেও জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
শিক্ষক ও পুলিশকর্মীদের জন্যও সুসংবাদ
২২
ডিসেম্বর
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
শিক্ষকদের
পাশাপাশি
পুলিশকর্মীদের
জন্যও
সুসংবাদ
দেন।
তিনি
জানান,
শিক্ষকদের
মিউচুয়াল
ট্রান্সফার
দীর্ঘদিনের
দাবি।
সেদিকে
নজর
দিয়েই
প্রাথমিক
ও
মাধ্যমিক
পর্যায়ের
শিক্ষকদের
জন্য
বদলির
ব্যবস্থা
করেছে
সরকার।
একদিকে
শিক্ষকরা
যেমন
আবেদন
করেছেন,
অন্যদিকে
সরকারও
চেষ্টা
করেছে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
যেখানে
পদ
ফাঁকা
আছে,
সেখানে
বদলির
বন্দোবস্ত
করা
হয়েছে।
কিন্তু
যেখানে
পদ
নেই
সেখানে
তা
করা
যায়নি।
ভবিষ্যতে
পদ
ফাঁকা
হলে
কিংবা
নতুন
পদ
তৈরি
হলে
যাঁদের
এই
সুবিধা
দেওয়া
যায়নি,
তাঁদেরটা
বিবেচনা
করা
হবে।
মুখ্যমন্ত্রী
জানিয়েছিলেন,
প্রাথমিকে
১০১৬৩
টি
আবেদনপত্রের
মধ্যে
৬৪৬৩
টির
ক্ষেত্রে
অর্ডার
হয়ে
গিয়েছে।
মাধ্যমিকে
৫৫০২
টি
আবেদন
পত্রের
মধ্যে
৩৮৫২
জন
সুযোগ
পেয়েছেন।
অন্যদিকে
বিভিন্ন
জেলায়
১৫
বছর
কিংবা
বেশি
সময়
ধরে
থাকা
পুলিশকর্মীদের
বদলির
আবেদনও
মঞ্জুর
করা
হয়েছে।
কথা রাখছেন শুভেন্দু, শান্তিকুঞ্জের আরও এক অধিকারী যোগ দিতে চলেছেন বিজেপিতে!