করোনার ধাক্কায় বেকারত্ব নিয়ে আশঙ্কা ফুটে উঠল সিএমআইই-র রিপোর্টে
লকডাউনে
তীব্র
আর্থিক
মন্দার
পর
বর্তমানে
খানিক
হলেও
অবস্থার
পুনরুদ্ধার
সম্ভব
হয়ছে।
আনলক
১.০-র
হাত
ধরে
আস্তে
আস্তে
কর্মস্থলে
ফিরছেন
অনেকেই।
কিন্তু
বর্তমান
সময়েও
বেকারত্বের
হার
এতটুকুও
কমেনি
বলে
জানাচ্ছে
সেন্টার
ফর
মনিটরিং
ইন্ডিয়ান
ইকোনমি
বা
সিএমআইই।
সিএমআইই-র
পাশাপাশি
করোনাকালীন
বেকারত্ব
নিয়ে
অসনিসংকেত
শোনাতে
দেখা
যায়
আন্তর্জাতিক
শ্রম
সংস্থা
আইএলও-কে।
সূত্রের
খবর,
কয়েকদিন
আগে
এনএসএসও-র
পরিসংখ্যানে
দেশের
বেকারত্বের
হার
৬.১
পৌঁছে
যাওয়াতে
তোলপাড়
হয়
রাজ্য
রাজনীতি।
কারণ,
বিগত
সাড়ে
চার
দশকে
এটাই
ছিল
সর্বোচ্চ।
সিএমআইই-র হিসেব অনুযায়ী জুনে বেকারত্বের পরিমাণ প্রায় ১১ শতাংশের কাছাকাছি। যা এপ্রিল ও মে-র(২৩.৫%) প্রায় অর্ধেক। কিন্তু তেমনই লকডাউন শুরুর সময়ে এই হার ছিল ৮.৭৫ শতাংশ। কিন্তু জুনে ওই হার তার থেকেও বেশ উপরে। এদিকে করোনা সঙ্কটের জেরে গোটা বিশ্বেই বেকারত্বের পরিমাণ গত কয়েক মাশে ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। সূত্রের খবর, আইএলও জানাচ্ছে এই সঙ্কট চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে গোটা বিশ্বের ৩৩০ কোটি কর্মক্ষম মানুষ আংশিক বা পুরোপুরি বেকার হয়ে যেতে পারে।
এদিকে গোটা দেশ জুড়েই বন্ধ কলকারখানা সহ একাধিক বড়বড় সমস্ত শিল্প তালুকই। অনেক জায়গাতে আংশিক ভাবে কাজ শুরু হলেও পুরনো অবস্থা কবে ফিরবে তা কেউই বলতে পারছেন না। এদিকে সর্বাধিক বেকারত্বের হার দেখা গেছে হরিয়ানা, পাঞ্জাব, রাজস্তানে। ওই রাজ্য গুলি গত মাসে বেকারত্বের হার দাঁড়িয়েছে ৩৩.৬শতাংশ, ১৬.৮ শতাংশ ও ১৩,৭ শতাংশে। পশ্চিমবঙ্গে এই হার ৬.৫%। অন্যদিকে ভারী শিল্পের উপর নির্ভরতা কম থাকায় বেকারত্বের হার অনেকটাই কম দেখা গেছে অসম, সিকিম, মেঘালয়ের মত রাজ্য গুলিতে।