পরবর্তী ১৮ মাসে কেন্দ্রে ১০ লক্ষ চাকরি! সংসদে আশ্বাস মোদী সরকারের
একমাস আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) জানিয়েছিলেন কেন্দ্রে ১০ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের (recruitment) কথা। এবার সংসদে (parliament) প্রশ্নের উত্তরে সেই কথাই জানাল সরকার। কেন্দ্রের বিভিন্ন বিভাগে ১০ লক্ষ শূ
একমাস আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) জানিয়েছিলেন কেন্দ্রে ১০ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের (recruitment) কথা। এবার সংসদে (parliament) প্রশ্নের উত্তরে সেই কথাই জানাল সরকার। কেন্দ্রের বিভিন্ন বিভাগে ১০ লক্ষ শূন্য পদ রয়েছে বলে সংসদে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে।
|
সরকারের বর্ষপূর্তিতে প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস
নিজের
সরকারের
অষ্টম
বর্ষ
পূর্তিতে,
১৪
জুন
প্রধানমন্ত্রী
মোদী
বলেছিলেন,
আগামী
দেড়
বছরে
১০
লক্ষ
চাকরি
দেওয়া
হবে।
বিভিন্ন
সরকারি
দফতর
এবং
মন্ত্রকগুলিকে
এব্যাপারে
সরকারি
নির্দেশের
কথা
মাস
খানেক
আগে
জানা
গিয়েছিল।
এব্যাপারে
প্রধানমন্ত্রীর
দফতরের
তরফে
টুইটা
করা
হয়েছিল।
সেখানে
জানানো
হয়েছিল
প্রধানমন্ত্রী
সব
মন্ত্রক
এবং
সরকারি
দফতরের
মানব
সম্পদ
খতিয়ে
দেখেছেন।
প্রত্যেক
বিভাগকে
নির্দেশ
দিয়েছেন,
আগামী
দেড়
বছরের
মধ্যে
যুদ্ধকালীন
পরিস্থিতিতে
১০
লক্ষ
চাকরি
দিতে।
কেন্দ্রে শূন্যপদ প্রায় ১০ লক্ষ
সংসদে
লিখিত
প্রশ্নের
উত্তরে
সরকারের
তরফে
বলা
হয়েছে,
কেন্দ্রীয়
সরকারে
অনুমোদিত
পদ
রয়েছে
৪০.৩৫
লক্ষ।
২০২১-এর
মার্চ
পর্যন্ত
কেন্দ্রীয়
সরকারের
বিভিন্ন
মন্ত্রক
এবং
বিভাগগুলিতে
কর্মীর
সংখ্যা
ছিল
প্রায়
৩০.৫৫
লক্ষ।
অর্থাৎ
শূন্যপদের
সংখ্যা
৯.৮
লক্ষের
আশপাশে।
সরকারের
তরফে
সংসদে
২০১৬-র
পরিসংখ্যানও
তুলে
ধরা
হয়েছে।
বলা
হয়েছে,
সেই
সময়
৩৬.৩
লক্ষ
অনুমোদিত
পদ
ছিল।
২০১৬-র
১
মার্চ
সরকারি
কর্মী
ছিলেন
৩২.২
লক্ষ।
এর
থেকে
বোঝা
যাচ্ছে
গত
৫
বছরে
সরকারের
অনুমোদিত
পদের
সংখ্যা
বেড়েছে
প্রায়
১১
শতাংশ।
বিপরীতে
কর্মী
সংখ্যা
৫
শতাংশের
ওপরে
কমেছে।
কোথায় কত শূন্য পদ
সংসদে পেশ করা সরকারি তথ্য অনুযায়ী রেলে শূন্যপদের সংখ্যা ২.৯৪ লক্ষ, প্রতিরক্ষায় (অসামরিক) ২.৬৪ লক্ষ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে ১.৪ লক্ষ, ডাক বিভাগে ৯০ হাজার, রাজস্ব বিভাগে ৮০ হাজার।
২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে বেকারত্ব নিয়ে চাপে সরকার
দেশে
মূল্যবৃদ্ধির
পাশাপাশি
বেকারত্ব
নিয়ে
চাপে
রয়েছে
কেন্দ্রের
মোদী
সরকার।
২০২৪-এ
তৃতীয়বার
প্রধানমন্ত্রীত্বের
জন্য
লড়াইয়ে
নামবেন
নরেন্দ্র
মোদী।
তার
আগে
মূল্যবৃদ্ধি
আর
বেকারত্ব
নিয়ে
সিঁদুরে
মেঘ।
গত
এপ্রিল
থেকে
জুন
ত্রৈমাসিকে
বেকারত্বের
হার
হয়েছে
১২.৬
শতাংশ।
যা
জানুয়ারি
থেকে
মার্চ
ত্রৈমাসিকে
ছিল
৯.৩
শতাংশ।
করোনার
প্রথম
ঢেউয়ের
সময়
যা
বেড়ে
হয়েছিল
২০.৮
শতাংশ।
যাদবপুরের সহ-উপাচার্য সামন্তক দাসের অস্বাভাবিক মৃত্যু! ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ