চাকরির বাজারে বড় পরিবর্তন! কর্মশক্তির ৮২ %-এর নতুন ভাবনা-ভবিষ্যত নিয়ে 'উজ্জ্বল' রিপোর্ট
মহামারীর পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় কর্মসংকোচনের কথাই শোনা যাচ্ছে। সেই পরিস্থিতিতে উঠে এল নতুন এক তথ্য। পেশাদার নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম লিঙ্কদিনের(linkedin) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-এ দেশের কর্মী বাহিনীর (Work Force) প
মহামারীর পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় কর্মসংকোচনের কথাই শোনা যাচ্ছে। সেই পরিস্থিতিতে উঠে এল নতুন এক তথ্য। পেশাদার নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম লিঙ্কদিনের(linkedin) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-এ দেশের কর্মী বাহিনীর (Work Force) প্রায় ৮২% চাকরি (job) পরিবর্তনের কথা ভাবছে।
চাকরির বাজারে বড় পরিবর্তন
প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, চাকরি প্রার্থীদের ওপরে গবেষণায় দেখা যাচ্ছে ২০২২-এ চাকরির বাজারে পড় পরিবর্তন হতে চলেছে। প্রায় ১ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের ৯৪ শতাংশ এবং জেনারেশন জেডের পেশাদারদের প্রায় ৮৭% ২০২২-এ চাকরি পরিবর্তনের কথা ভাবতে পারেন। ১১১১ পেশাদারের ওপরে সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। যেসব কারণে চাকরি প্রার্থীরা চাকরি পরিবর্তন করতে পারেন, তার মধ্যে রয়েছে, কর্ম-জীবনের ভারসাম্য দুর্বলতা (৩০%), পর্যাপ্ত অর্থের অভাব (২৮%) এবং উচ্চাকাঙ্খার (২৩%) কারণে এই চাকরি পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বদলে তাঁরা যে পরিবর্তনের কথা ভাবছেন, সেখানে নমনীয়তা আশা করছেন তাঁরা।
ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদী
পেশাদাররা
ভবিষ্যতের
কাজ
নিয়ে
আশাবাদী।
তবে
১০
জনের
মধ্যে
সাতজন
নিজেদের
মেধা
নিয়ে
সন্দিহান
হলেও
লিঙ্কদিনের
গবেষণায়
দেখা
গিয়েছে,
ভারতে
পেশাদাররা
নিজেদেরকে
নিয়ে
আশাবাদী।
২০২২-এ
চাকরিতে
ভূমিকা
(৪৫%),
কেরিয়ার
(৪৫%),
সামগ্রিক
চাকরির
সুযোগ
(৩৮%)-এ
পরিবর্তন
হতে
চলেছে
বলেই
মনে
করছেন
তাঁরা।
৮৬%
বলছেন,
তাঁরা
তাঁদের
পেশাদার
নেটওয়ার্ক
সম্পর্কে
আত্মবিশ্বাসী।
নতুন
বছরে
তাঁরা
নতুন
সুযোগ
পাবেনই,
বলছেন
এইসব
পেশাদাররা।
ওয়ার্কফ্রম হোমের প্রভাব!
করোনা
পরিস্থিতিতে
বহু
বেসরকারি
সংস্থা
ওয়ার্কফ্রম
হোমে
চলে
গিয়েছে।
কিন্তু
এই
ব্যবস্থা
কর্মশক্তির
মনোভাবে
প্রভাব
ফেলেছে।
অনেকেই
নিজেদের
ক্ষমতা
সম্পর্কে
দ্বিধাবিভক্ত
হয়ে
পড়েছেন।
গবেষণার
ফলাফল
অনুযায়ী
প্রায়
৬৩%
ইমপস্টার
সিমড্রোমে
ভুগছেন।
আর
এই
দ্বিধার
কারণ
হিসেবে
উঠে
আসছে
দুবছর
একা
কাজ
করার
কারণে।
কর্মশক্তির
৩৩%
মনে
করছেন
মহামারী
কাজের
আত্মনবিশ্বাসের
ওপরে
নেতিবাচক
প্রভাব
ফেলেছে।
গবেষণায়
প্রকাশ
পেয়েছে,
৪০%
মুখোমুখি
কাজ
করতে
পারছেন
না
বলে
কাজে
প্রভাবের
ব্যাপারে
উল্লেখ
করেছেন।
এছাড়াও
৩১%
বলছেন,
প্রযুক্তি
নির্ভরতা
বেশি
হয়ে
গিয়েছে।
মহামারী কর্মজীবন পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করছে
ভাল
বেতন
(৪২%),
আরও
প্রশংসা
(৩৬%)
পেলে
পেশাদারদের
অনেকেই
বর্তমান
নিয়োগকর্তার
সঙ্গে
থাকতে
রাজি।
আবার
অন্যদিকে
মহিলাদের
৩৭%
তাঁদের
বর্তমান
কাজ
ছাড়তে
চান।
তাঁরা
কাজের
সঙ্গে-জীবনধারণকে
মিলিয়ে
নিতে
পারছেন
না।
সেই
সংখ্যাটা
পুরুষদের
মধ্যে
২৮%-এর
মতো।
২০২২-এ
ভারতে
তথ্যপ্রযুক্তি,
স্বাস্থ্য
পরিষেবা
এবং
বিজনেস
ডেভেলপমেন্টে
চাকরির
সুযোগ
বেশি
তৈরি
হতে
চলেছে।
তবে
অনেকেই
বলছেন,
মহামারী
তাদের
কর্মজীবন
পুনর্বিবেচনা
করতে
বাধ্য
করছে।