Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
তীব্র গরমের দাপটে কী কী রোগ হয়? প্রতিরোধের উপায় -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
বছরের প্রথমার্ধে চার IT কোম্পানিতে এক লক্ষের ওপরে ফ্রেশার নিয়োগ! সামনের কয়েকমাসে আরও নিয়োগের আশা
বছরের প্রথমার্ধে চার IT কোম্পানিতে এক লক্ষের ওপরে ফ্রেশার নিয়োগ! সামনের কয়েকমাসে আরও নিয়োগের আশা
দেশের তথ্য-প্রযুক্তি ক্ষেত্রে চলতি আর্থিক বছরে বিপুল সংখ্যায় নিয়োগ হয়েছে। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ইনফোসিস, উইপ্রো, টিসিএস, এইচসিএলে এই বছরে এখনও পর্যন্ত একলক্ষের বেশি ফ্রেশারকে নিয়োগ করেছে। সংখ্যাটা ওই একইসময়ে গতবছরের তুলনায় অনেকটাই বেশি। তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলি আর্থিক বছর শেষের আগে আরও নিয়োগের ইঙ্গিত দিয়েছে।
গতবছরের তুলনায় নিয়োগ হ্রাসের আশঙ্কা
চাহিদা থাকায় ২০২২-এ তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিপুল নিয়োগ হয়েছে। তবে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে মন্দার আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে। যে কারণে গত বছরে যেখানে ২.৩ লক্ষের বেশি ফ্রেশার নিয়োগ করা হয়েছিল, এই বছরে তা ৩০ শতাংশের মতো হ্রাস পেতে পারে। এই নিয়োগ হ্রাসের পিছনে বর্তমানের আর্থিক অনিশ্চয়তাকে দায়ী করা যেতে পারে। কোম্পানিগুলি এখন নিয়োগের ওপরে নির্ভরতা কমিয়ে বর্তমান কর্মশক্তিকেই ব্যবহার করতে চায়।
কোথায় কত নিয়োগ
২০২৩-এর মার্চের মধ্যে এইচসিএল প্রায় ৩০ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করতে পারে। এই কোম্পানি ইতিমধ্যেই ওই আর্থিক বছরের প্রথমার্ধে ১৬ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করেছে। অন্যদিকে চলতি আর্থিক বছরে প্রায় ৫০ হাজার ফ্রেশার নিয়োগের লক্ষ্য রেখে ইনফোসিস এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন ক্যাম্পাস থেকে প্রায় ৪০ হাজার নিয়োগ সম্পন্ন করেছে। উইপ্রো চলতি আর্থিক বছরের জন্য ৩০ নিয়োগের লক্ষ্য রেখেছিল। তার মধ্যে এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৪ হাজার নিয়োগ করেছে। অন্যদিকে টিসিএস চলতি আর্থিক বছরে প্রায় ৩৫ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করেছে। অন্যদিকে তারা বছরের বাকি সময়ে মোট নিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা ৪০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪৭ হাজার করেছে।
অনেকেই অফার লেটার পাচ্ছেন দেরিতে
তবে বিভিন্ন ক্যাম্পাসের অনেকেই অফার লেটার পাচ্ছেন দেরিতে। বেশ কয়েকটি কোম্পানি নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রক্রিয়া প্রায় এক বছর পর্যন্ত দেরি করছে বলেও জানিয়েছেন, তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের একাংশ।
ঋণ পরিশোধে সমস্যার সম্মুখীন
ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করা অনেক ছাত্রছাত্রীই সচ্ছ্বল পরিবারের নয়। সেই কারণে তারা পড়াশোনা চালাতে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। পরিবারের পাশে দাঁড়াতে তাঁরা অনেকেই ফ্রিন্যান্স কাজ বেছে নিচ্ছেন। শুধু ফ্রেশাররাই নন, বেশ কিছু পেশাদারও একই সমস্যার মুখে। কেননা অফার পাওয়ার পরে চাকরি ছেড়ে অন্য সংস্থায় যোগদানের অপেক্ষায় রয়েছেন। শিল্প বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই বিলম্ব আগামী বছরের জন্য নিয়োগের লক্ষ্যমাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে।
