বিরোধিতার মুখে বাতিল হচ্ছে আইন প্রবেশিকা পরীক্ষা CLAT? জানুন আসল তথ্য
আইন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কনসোর্টিয়ামের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে দানিয়ে দেওয়া হয়, এবছর সর্বভারতীয় আইন প্রবেশিকা পরীক্ষা কমন ল অ্যাডমিশন টেস্ট স্থগিত হওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই। তবে এ নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে, যার জেরে বিভ্রান্ত পরীক্ষার্থীরা।
পূর্ব নির্ধারিত সময় মতোই হতে চলেছে পরীক্ষা
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ইন্টারনেটে ঘুরতে থাকা এক বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে, ক্ল্যাট ২০২০ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে না এবং ফের এটি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এ দাবি সম্পূর্ণভাবে উড়িয়ে দিয়েছেন আইন বিশ্ববিদ্যালয়গুলি। তাঁরা জানান, পূর্ব নির্ধারিত সময় মতোই হতে চলেছে পরীক্ষা।
বিভিন্ন পিছনোর দাবিতে সারা দেশ জুড়ে প্রতিবাদ
সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডাক্তারি প্রবেশিকা সহ ইউজিসি-নেট এবং ক্ল্যাটের পরীক্ষা পিছনোর দাবিতে সারা দেশ জুড়ে ক্রমশ জোরালো হচ্ছে প্রতিবাদ। এই বিষয়ে বিরোধী দলগুলি গতকাল এক বৈঠকেও বসে। তাদের দাবি, করোনা আবহে গণ পরিবহণের অভাব সহ নিরাপত্তার অভাবের জেরে পিছিয়ে দেওয়া হোক পরীক্ষা।
পরীক্ষা পিছোনো নিয়ে সুপ্রিম রায়
এদিকে এই দাবি জানিয়ে এর আগে ১১ রাজ্যের ১১ জন পড়ুয়া সুপ্রিমকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তবে তাদের সেই মামলা খারিজ করে দিয়ে শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল যে পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ নিয়ে এভাবে ছেলে খেলা করা চলে না। পাশাপাশি করোনা রোধী সব ব্যবস্থা নিতে বলা হয় কেন্দ্রকে।
মোদীকে চিঠি শিক্ষাবিদদের
এদিকে পরীক্ষা পিছোনোর বিষয়ে পক্ষে ও বিপক্ষে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এই সময়েই মেডিকেল এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবেশিকা সহ ক্ল্যাট ও ইউজিসি নেটের পরীক্ষার দিন না পিছানোর আবদেন জানালেন শিক্ষাবিদরা। শুধুমাত্র ভারতের না, বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদরাও চিঠি লিখেছেন প্রধানমন্ত্রীকে। তাঁদের মত, এই সময়ে পরীক্ষার দিন আবার পিছানো মানে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের সঙ্গে আপস করা।
বিরোধিদের দাবির পাল্টা, মোদীকে চিঠি ১৫০ শিক্ষাবিদের, নিট-জয়েন্ট ইস্যুতে চড়ছে পারদ
Fact Check
দাবি
CLAT 2020 has been postponed until further notice
সিদ্ধান্ত
CLAT 2020 has not been postponed, will be held on September 7