প্রত্যাশা মতোই ১১৭ নম্বর ওয়ার্ডে জিতল তৃণমূল! দ্বিতীয়স্থানে মোদীর দল
১১৭ নম্বর ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে জয়ী হলেন তৃণমূলের অমিত সিং। ৫৪৮২ ভোটে নিকটতম বিজেপির সোমনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরাজিত করেছেন তিনি। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সিপিএম প্রার্থী। ২১ টি বুথে দু রাউন্ডে গণনা হয়।
১১৭ নম্বর ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে জয়ী হলেন তৃণমূলের অমিত সিং। ৫৪৮২ ভোটে নিকটতম বিজেপির সোমনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরাজিত করেছেন তিনি। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সিপিএম প্রার্থী। ২১ টি বুথে দু রাউন্ডে গণনা হয়। ঘন্টা খানেকের মধ্যেই ফল বেরিয়ে যায়। এরপরেই আবির খেলা শুরু করে দেয় তৃণমূল।
১৬
ডিসেম্বর
ওই
ওয়ার্ডে
উপনির্বাচন
হয়েছিল।
তৃণমূলের
অমিত
সিং
ছাড়াও
বিজেপি
প্রার্থী
ছিলেন
সোমনাথ
বন্দ্যোপাধ্যায়।
সিপিএম-এর
তরফে
প্রার্থী
ছিলেন
অমিতাভ
কর্মকার।
কংগ্রেসের
প্রার্থী
ছিলেন
প্রভিষেক
সিং।
বাম
আমলেও
১১৭
নম্বর
ওয়ার্ড
তৃণমূলের
দখলে
ছিল।
কাউন্সিল
ছিলেন
শৈলেন
দাশগুপ্ত।
তাঁর
মৃত্যুতে
বছর
দুয়েক
ধরে
খালি
ছিল
ওই
ওয়ার্ড।
যদিও
সেই
ওয়ার্ডের
কাজ
দেখাশোনা
করতেন
শৈলেন
দাশগুপ্তের
স্ত্রী
কল্যাণী
দাশগুপ্ত।
তাঁকে
প্রার্থী
না
করে
দাপুটে
তারক
সিং-এর
ছেলেকে
প্রার্থী
করা
হয়।
জয়ী অমিত সিং-এর বাবা তারক সিং পাশের ১১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। মেয়র পারিষদও বটে। পাশের ১১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কৃষ্ণা সিং। তারক সিং-এর কন্যা। অমিত সিং-এর সমর্থনে রাস্তায় নেমেছিলেন নমুন মেয়র ববি হাকিমও।
১১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার সংখ্যা প্রায় ১৮৮৯৩ জন। ভোট পড়েছিল ১২০১৫ টি। বিজেপি ২০১৫-র পুরভোটে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছিল। তৃণমূলের তরফে শৈলেন দাশগুপ্ত জিতেছিলেন প্রায় একুশশো ভোটে।