সিপিএম-এর ব্রিগেড সমাবেশ! সমর্থকদের কাছে টানতে 'নতুন' উপায়
ব্রিগেডের আহ্বান জানাতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছতে, আগ্রহ বাড়াতে সোশ্যাল মিডিয়ারও সাহায্য নিচ্ছে সিপিএম।
উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ, দেওয়ালে দেওয়ালে ব্রিগেড চলোর আহ্বান। তৃণমূলের সঙ্গে তুলনা না চললেও, আনাচে কানাচে দেওয়াল লিখন চোখে পড়ছে। তবে এবার দেওয়াল লিখনেই সীমাবদ্ধ থাকতে চায় না সিপিএম রাজ্য নেতৃত্ব। ব্রিগেডের আহ্বান জানাতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছতে, আগ্রহ বাড়াতে সোশ্যাল মিডিয়ারও সাহায্য নেওয়া হচ্ছে।
১৯
জানুয়ারি
ব্রিগেডে
সমাবেশের
ডাক
দিয়েছেন
তৃণমূল
নেত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
উত্তর
থেকে
দক্ষিণবঙ্গ,
বেশিরভাগ
দেওয়ালেই
তৃণমূলের
ব্রিগেডে
যোগ
দেওয়ার
আহ্বান
চোখে
পড়ছে।
সেইসব
দেওয়াল
লিখন
জানান
দিচ্ছে
লক্ষ
লক্ষ
মানুষের
সমাবেশ
হবে।
হাজির
থাকবেন
বিজেপি
বিরোধী
সর্বভারতীয়
নেতৃত্ব।
যেরকমটা
দেখা
যেত
রাজ্যে
বামেদের
ক্ষমতায়
থাকার
সময়।
কোনও
কোনও
জায়গায়
সিপিএম-এর
দেওয়ার
লিখনও
চোখে
পড়ছে।
তবে
ক্ষমতায়
না
থাকায়
সীমিত
ক্ষমতার
মধ্যে
এবার
ব্রিগেডের
জন্য
সোশ্যাল
মিডিয়াকে
ব্যবহার
করতে
শুরু
করেছেন
সিপিএম
রাজ্য
নেতৃত্ব।
সিপিএম-এর
ডিজিট্যাল
টিমের
পক্ষ
থেকে
ফেসবুক,
টুইটার,
ইউটিউবে
আহ্বান
জানানো
হচ্ছে
সমর্থকদের
কাছে।
পোস্টার,
গ্রাফিক্সের
পাশাপাশি
কবিতাও
চাওয়া
হচ্ছে
সমর্থকদের
কাছ
থেকে।
শুধু
তাই
নয়,
ডিজিট্যাল
টিমের
পক্ষ
থেকে,
সমর্থকদের
কাছে
বলা
হচ্ছে
এক
মিনিটের
ভিডিও
পাঠাতে।
বিষয়,
কেন
এই
ব্রিগেড
যাত্রা।
সদস্য-সমর্থকরা
শেয়ার
করতে
পারবেন
তাঁদের
ব্রিগেডে
আসার
পুরনো
ঘটনার
কথাও।
যা
পাঠানো
যাবে
নির্দিষ্ট
একটি
হোয়াটসঅ্যাপ
নম্বরে।
এখনও পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজেপি কিংবা কংগ্রেসের মতো ততটা সক্রিয় দেখা যায়নি সিপিএমকে। তবে গতবছরের পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় অনেক ঘটনাই সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরেছিল সিপিএম।
সম্প্রতি
সিপিএম
সফল
কর্মসূচিগুলির
মধ্যে
অন্যতম
ছিল
কৃষক
সংগঠনের
সিঙ্গুর
থেকে
রাজভবন
যাত্রা।
যা
নিয়ে
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
ব্যাপক
প্রচারও
হয়েছিল
হ্যাশট্যাগ
সিঙ্গুরকিষাণমঞ্চ
দিয়ে।
সিপিএম-এর
দাবি,
তাদের
এই
সফল
প্রচারের
ফলেই
কৃষকদের
জন্য
সুবিধার
কথা
ঘোষণা
করতে
বাধ্য
হয়েছে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
সরকার।
সিপিএম-এর অভিযোগ, কোনও এক অজানা কারণে প্রিন্ট হোক কিংবা ইলেকট্রনিক মিডিয়া তাদের খবর সম্প্রচার করছে না। স্কুল সার্ভিস কমিশনই হোক কিংবা দুর্নীতি নিয়ে অভিযোগ, তাদের প্রতিবাদের কথা সামনে আসেনি বলে অভিযোগ। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্য নিতেই পরিস্থিতি বদলেছে বলে দাবি।