বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি! এশিয়ায় প্রথম হিসেবে রেকর্ড ভারতীয় শিল্পপতির
মোট সম্পত্তির নিরিখে ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সে লুই ভিটনের বানার্ড আর্নল্টকে পিছনে ফেললেন ভারতের গৌতম আদানি (Gautam Adani) । ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সের সর্বশেষ তালিকায় আমাজনের জেফ বেজোস এবং টেসলার এলন
মোট সম্পত্তির নিরিখে ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সে লুই ভিটনের বানার্ড আর্নল্টকে পিছনে ফেললেন ভারতের গৌতম আদানি (Gautam Adani) । ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সের সর্বশেষ তালিকায় আমাজনের জেফ বেজোস এবং টেসলার এলন মাস্কের পরেই রয়েছেন গৌতম আদানি। আদানির মোট সম্পদের মূল্য ১৩৭ বিলিয়ন ডলার আর বার্নার্ড আর্নল্টের ১৩৬ বিলিয়ন ডলার।
এই প্রথম এশিয়ান বংশোদ্ভূত বিশ্বের তিন নম্বরে
ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই প্রথম কোনও এশিয়ান বংশোদ্ভূত বিশ্বের নিরিখে তিন নম্বরে উঠে এসেছেন। রিলায়েন্সের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সে বিশ্বে ১১ তম স্থানে রয়েছে। যার মোট সম্পদের পরিমাণ ৯১.৯ বিলিয়ন ডলার। বিশ্বের ধনীদের মধ্যে এখন জেফ বেজোস এবং এলন মাস্ক রয়েছেন তাঁর সামনে।
ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স কী
ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স হল একটি সূচক। নিউইয়র্ক শেয়ার বাজারে প্রতিটি ট্রেডিং দিনের শেষে আপডেট করা বিশ্বের বিলিয়নেয়ারদের তালিকা।
আদানি গ্রুপ ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম সংস্থা
আদানি
গ্রুপ
হল
ভারতে
রিলায়েন্স
ইন্ডাস্ট্রিজ
এবং
টাটা
গ্রুপের
পরে
তৃতীয়
বৃহত্তম
সংস্থা।
এই
গ্রুপ
এই
মুহূর্তে
বন্দর,
বিদ্যুৎ,
গ্রিন
এনার্জি,
গ্যাস
এবং
বিমানবন্দরের
মালিকানা
কয়েছে।
এছাড়াও
এই
গ্রুত
জেশে
5G
স্পেকট্রামের
নিলামেও
অংশ
নেয়।
ফলে
তারা
ভবিষ্যতে
টেলিকমেও
আত্মপ্রকাশ
করতে
পারে।
দেশের
বৃহত্তম
বন্দর
আদানি
গোষ্ঠী
নিয়ন্ত্রণ
করে।
এছাড়াও
দেশের
সব
থেকে
বড়
কয়লা
আমদানি
কারক
সংস্থা।
সাম্প্রতিক
সময়ে
আদানি
গোষ্ঠী
বাংলাদেশে
বিদ্যুৎ
রপ্তানির
পরিকল্পনা
করেছে।
তারা
শ্রীলঙ্কায়
বায়ুশক্তি
উৎপাদন
কেন্দ্রও
তৈরি
করেছে।
একটা
সময়ে
সাধারণের
মতো
পথ
চলা
শুরু
করেও
ধীরে
ধীরে
দড়ে
তুলেছেন
এই
সাম্রাজ্য।
তবে
শিল্পের
পাশাপাশি
রয়েছে
আদানি
ফাউন্ডেশন।
ঋণের জালে জড়াতে পারে আদানি গোষ্ঠী
ভারত-সহ
সারা
বিশ্বে
ব্যবসা
বাড়ানোর
ক্ষেত্রে
আগ্রামী
মনোভাব
আদানি
গোষ্ঠীর।
তিনি
প্রতিদ্বন্দ্বীদের
টেক্কা
দেওয়ার
প্রচেষ্টা
চালিয়ে
যাচ্ছেন।
সেই
পরিস্থিতিতে
ঋণের
পরিমাণ
বাড়ছে।
সমীক্ষা
অনুযায়ী
বিশ্বের
তৃতীয়
ধনী
ব্যক্তির
ঋণের
পরিমাণ
প্রায়
২.২২
লক্ষ
কোটি
টাকা।
গত
বছরে
এই
ঋণের
পরিমাণ
ছিল
১.৫২
লক্ষ
কোটি
টাকা।
একবছরে
ঋণের
পরিমাণ
বেড়েছে
৪২
শতাংশের
মতো।
ভবিষ্যতেও
এই
পরিস্থিতি
চলতে
থাকলে
এই
গোষ্ঠী
ঋণের
জালে
জড়িয়ে
পড়তে
পারে
বলে
আশঙ্কা
অর্থনৈতিক
বিশেষজ্ঞদের।
সমীক্ষায়
জানা
গিয়েছে,
বিদেশি
মুদ্রায়
আদানি
গোষ্ঠীর
নেওয়া
ঋণের
পরিমাণও
বেশি।
নতুন
করে
তারা
স্টেট
ব্যাঙ্কের
কাছ
থেকে
১৪
হাজার
কোটি
টাকা
ঋণের
জন্য
আবেদন
করেছে।
মহিলাদের জন্য সব থেকে বিপজ্জনক দিল্লি, দেশের নিরাপদতম কলকাতা! রিপোর্ট এনসিআরবির