একেবারে শেষ লগ্নে সামান্য হলেও ঘুরে দাঁড়াল সেনসেক্স-নিফটি
বাজার বন্ধের সময় কিছুটা ধাক্কা সামলে উঠল নিফটি। শেষ অবধি নিফটি ১১ হাজারের সীমা ও সেনসেক্স ৩৭ হাজারের সীমা পেরিয়ে বন্ধ হয় বাজার।
বাজার বন্ধের সময় কিছুটা ধাক্কা সামলে উঠল নিফটি। শেষ অবধি নিফটি ১১ হাজারের সীমা ও সেনসেক্স ৩৭ হাজারের সীমা পেরিয়ে বন্ধ হয় বাজার। সারাদিনে সূচক অনেকটা নেমে শেয়ার বাজারে হাঙ্গামা তৈরি হয়েছিল। আপাতত সামান্য হলেও স্বস্তি মিলল।
এদিন বিকেলে বাজার বন্ধের সময় সেনসেক্স ৪৬২.৮০ পয়েন্ট নেমেছে। বাজার বন্ধ হয়েছে ৩৭,০১৮.৩২ পয়েন্টে। এদিকে নিফটি পড়েছে ১৩৮ পয়েন্ট। শেষ অবধি বাজার বন্ধের সময় দাঁড়িয়েছে ১০, ৯৮০ পয়েন্টে।
জানা গিয়েছে, ৮৩০টি শেয়ার ইতিবাচক পথে হেঁটেছে। ১৫৮৭টি শেয়ার নেতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছে। ১৪৭টি শেয়ার কোনও পরিবর্তন হয়নি।
বেদান্ত, জেএসডব্লিউ স্টিল, হিন্দালকো ইন্ডাস্ট্রিজ, এসবিআই, টাটা মোটরসের শেয়ারে সবচেয়ে বেশি ধাক্কা লেগেছে। সেখানে উইপ্রো, ভারতী ইনফ্রাটেল, মারুতি সুজুকি, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ।
এনার্জি সেক্টর ছাড়া আর সবকটি সেক্টরই এদিন শেয়ার বাজারে খারাপ ফল করেছে। ধাতু ৩ শতাংশ নিম্নগামী, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক ২ শতাংশ নিম্নমুখী ও আইটি শেয়ার ১.৮ শতাংশ নিম্নগামী বলে রিপোর্ট সামনে এসেছে।
[আরও পড়ুন: ২০১৮-১৯ আর্থিক বর্ষে রেকর্ড এফডিআই সংগ্রহ ভারতের]
শেয়ার বাজার সূত্রে খবর, মোট ৫০০টির বেশি স্টক একবছরে সর্বনিম্ন হয়েছে। জুলাই মাসের হিসাবে শেয়াব বাজার গত ১৭ বছরে এতটা খারাপ করেনি বলেও এদিন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
[আরও পড়ুন: জুলাই মাস ধরে সেনসেক্সের ধারাবাহিক পতন ১৭ বছরের রেকর্ড]