৬০ পেরোলে প্রতিমাসে ৫০০০ হাজার করে পেনশন, কিন্তু উপায় কী?
৬০ পেরোলে প্রতিমাসে ৫০০০ হাজার করে পেনশন, কিন্তু উপায় কী?
বিনিয়োগের
(investment)
উদ্দেশ্য
হল
সামাজিক
নিরাপত্তা।
পাশাপাশি
অবসর
পরবর্তী
জীবনের
জন্য
সঞ্চয়
করা।
যা
করা
যেতে
পারে
অটল
পেনশন
যোজনার
(atal
pension
yojana)
মাধ্যমে।
এটি
সরকারি
প্রকল্প।
প্রতিমাসে
নির্দিষ্ট
সময়ের
জন্য
বিনিয়োগে
(investment)
প্রতি
মাসে
১
হাজার
থেকে
সর্বোচ্চ
৫
হাজার
টাকা
পর্যন্ত
পেনশন
(pension)
পাওয়া
যেতে
পারে।
অটল পেনশন যোজনা
মোদী সরকারের তরফে ২০১৫-১৬ সালে কেন্দ্রীয় বাজেটে বৃদ্ধ বয়সে আয়ের সুরক্ষা দিতে অটল পেনশন যোজনা চালু করা হয়। এটি মূলত অসংগঠিত ক্ষেত্রের মানুষজনের জন্য করা হয়েছে। এছাড়াও অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের সঞ্চয় করতে উৎসাহিত করারপ্রচেষ্টা। এই প্রকল্পটি এনপিএস অর্থাৎ জাতীয় পেনশন সিস্টেমের মাধ্যমে পেনশন রেগুলারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটির মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
প্রকল্পে যোগদানের যোগ্যতা
১৮
থেকে
৪০
বছর
বয়সী
যে
কোনও
নাগরিক
অটল
পেনশন
যোজনায়
অংশ
নিতে
পারবেন।
যে
ব্যক্তি
এক্ষেত্রে
আবেদন
করবেন,
তিনি
কোনও
সরকারি
সামাজিক
নিরাপত্তা
প্রকল্পের
আওতায়
থাকতে
পারবেন
না।
তিনি
আয়করদাতা
হলে
এই
সুবিধা
পাবেন
না।
আধার
কার্ডকে
এর
কেওয়াইসি
হিসেবে
ব্যবহার
করা
হয়।
গ্রাহকদের
কাছ
থেকে
আধার
ছাড়াও
মোবাইল
নম্বর
নেওয়া
হয়।
প্রকল্পের সুবিধা
অটল
পেনশন
যোজনার
অধীনে
গ্রাহকদের
জন্য
প্রতি
মাসে
১
হাজার
থেকে
৫
হাজার
টাকার
ন্যূনতম
মাসিক
পেনশনের
নিশ্চয়তা
দিয়েছে
ভারত
সরকার।
কেন্দ্রীয়
সরকারের
তরফে
গ্রাহকের
জমা
দেওয়া
টাকার
৫০
শতাংশ
বা
বার্ষিক
১০০০
টাকা
যা
কম
হবে,
তা
দেওয়া
হয়।
কীভাবে ৫ হাজার টাকা পেনশন?
কোনও
বিনিয়োগকারী
যত
কম
বয়সে
এই
প্রকল্পে
বিনিয়োগ
শুরু
করবেন,
তিনি
৫০০০
টাকা
পেনশনের
কাছে
পৌঁছতে
পারবেন।
অর্থাৎ
কেই
যদি
১৮
বছর
বয়সে
প্রতিমাসে
২১০
টাকা
করে
বিনিয়োগ
করেন,
তাহলে
৬০
বছর
পরে
৫
হাজার
টাকা
পেনশন
নিশ্চিত।অন্যদিকে
১৮
বছর
বয়সে
কেউ
যদি
প্রতিমাসে
১৬৮
টাকা
করে
বিনিয়োগ
করেন,
তিনি
পেনশন
পাবেন
৪০০০
টাকা।
আর
কেউ
যদি
৩
হাজার
টাকা
করে
পেনশন
পেতে
চান,
তাহলে
প্রতিমাসে
তাঁকে
১২৬
টাকা
করে
বিনিয়োগ
করতে
হবে।
কেউ
যদি
১
টাকা
পেনশন
পেতে
চান,
তাহলে
তাঁকে
প্রতিমাসে
মাত্র
৪২
টাকা
করে
বিনিয়োগ
করতে
হবে।
আবার
কেউ
৪০
বছর
বয়সে
প্রতিমাসে
১৪৫৪
টাকা
করে
বিনিয়োগ
করলে
৬০
বছর
পরে
প্রতিমাসে
৫
হাজার
টাকা
করে
পেনশন
পেতে
পারেন।
প্রকল্প থেকে বেরিয়ে যাওয়ার উপায়
সাধারণভাবে
৬০
বছরের
আগে
এই
প্রকল্প
থেকে
বেরিয়ে
যাওয়ার
কোনও
উপায়
নেই,
ব্যতিক্রমী
পরিস্থিতি
ছাড়া।
সুবিধাভোগীর
মৃত্যু
এবং
গুরুতর
কোনও
রোগের
ক্ষেত্রে
অনুমতি
দেওয়া
হয়।
৬০
বছরের
আগে
গ্রাহকের
মৃত্যু
হলে,
তাঁর
স্বামী
কিংবা
স্ত্রী
তা
পাবেন।
আবার
উভয়ের
মৃত্যু
হলে
মনোনীত
ব্যক্তি
পুরো
টাকাটা
হাতে
পাবেন।পেনশন
না
নিতে
চাইলে
৬০
বছর
হওয়ার
পরে
পুরো
টাকাটাই
একসঙ্গে
হাতে
পাওয়া
যেতে
পারে।
বিজেপিতে সভাপতিকে হটানোর ডাক, পঞ্চায়েত ভোটে 'অশনি সংকেত’ দিলেন বিদ্রোহীরা