Atal Pension Yojana: অবসরকালীন আর্থিক সহায়তা মোদী সরকারের, অটল পেনশন যোজনা একনজরে
Atal Pension Yojana: অবসরকালীন আর্থিক সহায়তা মোদী সরকারের, অটল পেনশন যোজনা একনজরে
প্রায় সব মানুষই বর্তমানের চেয়ে ভবিষ্যত নিয়ে বেশি চিন্তিত। বিশেষ করে যাঁরা বেসরকারি ক্ষেত্রে চাকরি করেন তাঁদের ক্ষেত্রে। বার্ধক্যের সময়টা চলবে কী করে, কত আয়ই বা থাকবে। তা ভেবেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্থ বিনিয়োগ করেন। যাতে ভবিষ্যতকে সুরক্ষিত রাখা যায়। সেরকমই একটি উপায় হল অটল পেনশন যোজনা (atal pension yojana)।
শুরু হয়েছিল ২০১৫ সালে
মোদী সরকার এই প্রকল্প শুরু করেছিল ২০১৫ সালে। প্রথমে এটা অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মরতদের কথা ভেবে আনা হয়েছিল। কিন্তু পরে তা ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী ভারতীয় নাগরিকদের জন্য এই প্রকল্পে অংশগ্রহণের জন্য খুলে দেওয়া হয়। অর্থাৎ ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সীরা এই প্রকল্পে যোগ দিলে ৬০ বছর বয়সের পরে তারা নির্দিষ্ট পেনশন পেতে থাকবেন।
পরিবার সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পেনশন পেতে পারে
এই
প্রকল্পের
অধীনে
স্বামী-স্ত্রী
আলাদা
করে
অ্যাকাউন্ট
খুলতে
পারবেন।
আর
মাসে
তাঁরা
সর্বোচ্চ
৫
হাজার
করে
১০
হাজার
টাকা
করে
পেনশন
পেতে
পারবেন।
তবে
এর
জন্য
নির্দিষ্ট
সময়ে
নির্দিষ্ট
টাকা
বিনিয়োগ
করতে
হবে।
স্বামী-স্ত্রী
যাঁদের
বয়স
৩০
বছর
কিংবা
তার
কম,
তারা
অটল
পেনশন
যোজনার
অ্যাকাউন্টে
প্রতিমাসে
৫৭৭
টাকা
করে
জমা
করতে
পারেন।
স্বামী-স্ত্রী
উভয়ের
বয়স
৩৫
বছর
হলে,
তারা
ওই
অ্যাকাউন্টে
প্রতিমাসে
৯০২
টাকা
করে
জমা
করতে
পারেন।
যদি
কোনও
ব্যক্তির
বয়স
১৮
বছর
হয়,
আর
তিনি
৬০
বছর
বয়সের
পরে
৫
হাজার
টাকা
করে
পেনশন
পেতে
চান,
তাহলে
তাঁকে
প্রতিমাসে
২১০
টাকা
করে
জমা
দিতে
হবে।
এই প্রকল্পের বাড়তি সুবিধা
এই প্রকল্পে গ্যারান্টিযুক্ত মাসিক পেনশনের কথা বলা হয়েছে। যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেউ মারা যান, তাহলে বেঁচে থাকা সঙ্গী প্রতিমাসে পুরো পেনশন-সহ ৮.৫ লক্ষ টাকা পাবেন। এই প্রকল্পে বিনিয়োগকারীরা আয়কর আইনের ৮০ সি ধারায় কর ছাড় পেয়ে থাকেন।
কীভাবে খোলা যাবে এই অ্যাকাউন্ট
https://enps.nsdl.com/eNPS/NationalPensionSystem.html
-এখানে
গিয়ে
অ্যাকাউন্ড
খোলা
যাবে।
এছাড়াও
অটল
পেনশন
যোজনার
মোবাইল
অ্যাপও
ব্যবহার
করা
যেতে
পারে।
ওয়েবসাইটে
গিয়ে
অটল
পেনশন
যোজনা
কিংবা
এপিআই-এ
ক্লিক
করতে
হবে।
আধার
কার্ডের
বিবরণ
দিতে
হবে।
এরপর
আধার
কার্ডের
সঙ্গে
সংযুক্ত
করা
মোবাইলে
ওটিপি
আসবে।
এরপর
সেখানে
ব্যাঙ্ক
অ্যাকাউন্ট
সম্পর্কিত
তথ্য
দিতে
হবে।
ব্যাঙ্ক
অ্যাকাউন্টের
তথ্য
যাচাইয়ের
পরে
অ্যাকাউন্টটি
সক্রিয়
হবে।
অ্যাকাউন্ট
সক্রিয়
হয়ে
গেলে
প্রিমিয়াম
সম্পর্কিত
তথ্য
দিতে
হবে।
এছাড়াও
নমিনি
সম্পর্কেও
তথ্য
দিতে
হবে।
সব
শেষে
এই
প্রকল্পে
অন্তর্ভুক্তি
সম্পন্ন
হবে।
এই
প্রকল্পে
অংশ
নিতে
গেলে
ব্যাঙ্ক
অ্যাকাউন্ট
ছাড়াও,
আধার
নম্বর
এবং
মোবাইল
নম্বর
দিতে
হবে।