ফের বাড়তে পারে মোবাইলের বিল, রিচার্জ হতে পারে আরও ব্যয়বহুল
ফের বাড়তে পারে মোবাইলের বিল, রিচার্জ হতে পারে আরও ব্যয়বহুল
সম্প্রতি টেলিকম সংস্থাগুলি তাদের শুল্ক একদফা বাড়িয়েছে। ২০১৯-এর ডিসেম্বর থেকে ভোডাফোন-আইডিয়া, এয়ারটেল, রিলায়েন্স জিও তাদের শুল্ক বাড়িয়েছে। ব্যবসায় লোকসানের কথা উল্লেখ করে এই শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। এয়ারটেল, ভোডাফোন-আইডিয়া তাদের শুল্ক বাড়িয়েছে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ। অন্যদিকে রিলায়েন্স জিও-র শুল্কও বেড়েছে অনেকটাই। টেলিকম সংস্থাগুলি সাধারণ মানুষকে যে ধাক্কা দিয়েছে, তা এখনও অনেকেই কাটিয়ে উঠতে পারেননি।
টেলিকম সংস্থাগুলির ধাক্কা
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
ফের
শুল্ক
বাড়াতে
পারে
টেলিকম
সংস্থাগুলি।
মূলত
রিচার্জ
আরও
ব্যয়বহুল
হতে
পারে।
ফলে
মোবাইল
ব্যবহারকারীদের
ওপর
আবার
ধাক্কা
আসতে
চলেছে।
একটি
সর্বভারতীয়
সংবাদ
মাধ্যমে
প্রকাশিত
খবর
অনুযায়ী,
মোবাইলের
শুল্ক
বাড়তে
পারে
২৫-৩০
শতাংশের
মতো।
টেলিকম
সংস্থাগুলির
ব্যাখ্যা,
ব্যবহারকারীর
সংখ্যা
বৃদ্ধি
হয়নি।
অন্যদিকে
মাশুল
যুদ্ধে
একটা
সময়ে
তারা
যে
ক্ষতির
সম্মুখীন
হয়েছিল,
তাও
তারা
কাটিয়ে
উঠতে
পারেনি
এখনও।
ফের বাড়তে পারে শুল্ক
টেলিকম সংস্থাগুলির এআরপিইউ খুব একটা বাড়েনি। অন্যদিকে অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে টেলিকম পরিষেবায় গ্রাহকদের মোট ব্যয় অনেকটাই কম। টেলিকম সংস্থাগুলি তাদের লোকসান হ্রাস করতেও চিন্তাভাবনা করছে। এরসঙ্গে রয়েছে ভোডাফোন-আইডিয়া আর ভারতী এয়ারটেলের ওপর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ। কেন্দ্রকে দিতে হবে বকেয়া থাকা বড় অঙ্কের অর্থ। এমন পরিস্থিতিতেই সংস্থাগুলি ফের শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ভোডাফোন-আইডিয়া প্রতিকূল পরিস্থিতিতে
কেন্দ্রকে বকেয়া অর্থ প্রদানের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি চাপে রয়েছে ভোডাফোন-আইডিয়া। কোনও কোনও সূত্র থেকে বলা হচ্ছে ব্যবসা থেকে বেরিয়ে যেতে পারে ভোডাফোন-আইডিয়া। ভোডাফোন যদি ভারতে ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়, তাহলে উপকাল হবে এয়ারটেল এবং রিলায়েন্স জিও-র।
এর আগেও ধাক্কা গ্রাহকদের
গত ডিসেম্বরে ডোভাফোন-আইডিয়া, ভারতী এয়ারটেল এবং রিলায়েন্স জিও তাদের শুল্ক বাড়িয়েছে। যার জেরে চাপ বেড়েছে গ্রাহকদের ওপরে। এই কোম্পানিগুলি শুল্ক বাড়িয়েছে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশের মতো। এদের মধ্যে রিলায়েন্সের শুল্ক বৃদ্ধি সব থেকে কম। তিন বছর আগে রিলায়েন্স জিও বাজারে আসার পর থেকে মোবাইল ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়েছে।
বেঙ্গালুরু থেকে উচ্ছেদ করা হল ২৩ জন অবৈধ বাংলাদেশী অভিবাসীদের