Indian Cough Syrup: ভারতে তৈরি কাশির সিরাপে কয়েকশো শিশুর মৃত্যু! মূল্যায়ন করছে WHO
নিম্নমানের ওষুধ এবং ভেজাল চিকিৎসা সামগ্রী রমরমা সারা বিশ্বে। এরই মধ্যে ভারতে তৈরি কাশির সিরাপ থেকেয় তিনটি দেশে অন্তত ৩০০ শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠার পরে বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা চালাচ্ছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।
গত বছরের মাঝামাঝির পর থেকে শেষের দিক পর্যন্ত একাধিক রাষ্ট্রে ভারতে তৈরি কাশির সিরাপ খেয়ে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গাম্বিয়া এবং উজবেকিস্তানের মতো দেশে এই শিশু মৃত্যুর সংখ্যাটা সর্বাধিক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দাবি করেছে, ভারতে তৈরি কাশির সিরাপগুলির নিম্নমানের কারণে এখনও পর্যন্ত ৩০০ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তবে এখনও স্থানীয় ভাবে তথ্য সংগ্রহের কাজ চলেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
চেষ্টা চালাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
তবে রাষ্ট্র সংঘের স্বাস্থ্য সংস্থা হু নিম্নমানের ওষুধ এবং ভেজাল চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে ওষুধ নির্মাতা সংস্থা এবং সিভিল সোশ্যাইটির সঙ্গে আলোচনা করছে বলে জানানো হয়েছে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের আরও এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধ, সনাক্তকরণ এবং প্রতিক্রিয়া জানাতে উৎসাহিত করতে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। এবং এব্যাপারে কাজের পরিধিও বাড়ানো হচ্ছে। পাশাপাশি উন্নতির লক্ষ্যে প্রয়োজনে যে নির্দেশিকা রয়েছে, তারও পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এব্যাপারে অ্যাসোসিয়েশন এবং শিল্পের জড়িত থাকা গুরুত্বপূর্ণ বলেই বিবেচিত হয়, বলছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।
পণ্যগুলি শিশুদের জন্য কতটা প্রয়োজনীয়?
যে সব পণ্যগুলি নিয়ে নিয়ে অভিযোগ উঠছে, সেহুলি শিশুদের জন্য চিকিৎসাগতভাবে প্রয়োজনীয় কিনা, তারও মূল্যয়ন করছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। এছাড়াও শিশুদের চিকিৎসার জন্য চিকিৎসাপণ্যহুলি স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারীর তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করা উচিত বলেই মনে করছেন বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মুখপাত্র।
তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে
২০২২
সালের
অগাস্ট
থেকে
বছরের
শেষ
পর্যন্ত
তিনটি
দেশ
থেকে
কাশির
সিরাপে
অন্তত
৩০০
শিশু
মৃত্যুর
অভিযোগ
উঠেছে।
এরপরেই
স্থানীয়
কর্তৃপক্ষের
কাছ
থেকে
তথ্য
সংগ্রহের
কাজ
এখনও
চলেছে
বলে
জানিয়েছে
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
মুখপাত্র।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থা
মনে
করছে,
কাশির
সিরাপগুলিতে
অতিরিক্ত
মাত্রা
ডাইথাইলিন
গ্লাইকল
কিংবা
ইথিলি
গ্লাইকল
রয়েছে।
ল্যাবের
পরীক্ষায়
এগুলির
দূষণের
মাত্রা
ভিন্ন
ভিন্ন
বলেই
বলছে
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থা।
উল্লেখযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি
তৈরি
কাশির
ওষুধ
খেয়ে
গাম্বিয়ায়
অনেকগুলি
শিশুর
মৃত্যুর
অভিযোগ
ওঠার
পরে
ভারতে
তদন্তের
জন্য
কমিটি
তৈরি
করা
হয়।
তবে
সেই
কমিটি
প্রস্তুতকারক
সংস্থার
ওষুধ
এবং
মৃত্যুর
কারণের
মধ্যে
সম্পর্কের
উল্লেখযোগ্য
প্রমাণ
পায়নি।
উল্লেখ
করা
প্রয়োজন
ভারত
সরকারের
তরফে
প্রখ্যাত
ফার্মাকোলজিস্ট
ওয়াই
কে
গুপ্তার
অধীনে
যে
কমিটি
তৈরি
করেছিল,
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের
কাছে
তারা
তাদের
প্রতিবেদন
জমা
দিয়েছে।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী
কমিটি
৬-৭
টি
সভা
করেছে।
কিন্তু
ওষুধ
ও
মৃত্যুর
কারণের
মধ্যে
কোনও
যোগসূত্র
পাওয়া
যায়নি।
এর
পাশাপাশি
বিশ্বস্বাস্থ্য
সংস্থাকে
এব্যাপারে
মূল্যায়ন
রিপোর্ট
পাঠাতে
বলা
হলেও,
তারা
তা
পাঠায়নি।
অনেক পিছনে জো বাইডেন-ঋষি সুনাক! ফের বিশ্বের জনপ্রিয়তম নেতা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীই