গাড়ি চালাতে ঘরে বসেই কীভাবে স্মার্ট লাইসেন্সের জন্যে আবেদন করবেন? রইল সহজ পাঁচটি স্টেপ
শুধু তাই নই, ড্রাইভিং লাইসেন্সে ছাড়া গাড়ি চালানোর অনুমতি পাওয়া যায়না। তবে এই তথ্য অনেকেরই জানা। আর তাই লাইসেন্স বানিয়েই গাড়ির স্টিয়ারিংয়ে বসেন ড্রাইভাররা। তবে সময়ের সঙ্গে বদলে গিয়েছে লাইসেন্সের ধরণ। সাধারণ লাইসেন্সের জায়
নতুন হোন কিংবা পুরানো, রাস্তায় গাড়ি চালাতে গেলে গুরুত্বপূর্ণ যে নথিটি সঙ্গে রাখতে হয় তা হল ড্রাইভিং লাইসেন্স। লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো মানেই মোটা অঙ্কের জরিমানা।
শুধু তাই নই, ড্রাইভিং লাইসেন্সে ছাড়া গাড়ি চালানোর অনুমতি পাওয়া যায়না। তবে এই তথ্য অনেকেরই জানা। আর তাই লাইসেন্স বানিয়েই গাড়ির স্টিয়ারিংয়ে বসেন ড্রাইভাররা। তবে সময়ের সঙ্গে বদলে গিয়েছে লাইসেন্সের ধরণ। সাধারণ লাইসেন্সের জায়গাতে এখন স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স চলে এসেছে।
smart লাইসেন্স আসলে কি?
গোটা দেশেই স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্যকর হয়েছে। আর তা হওয়ার ফলে দেশের যে কোনও শহরে এই স্মার্ট লাইসেন্সের মাধ্যমে গাড়ি চালানো যাবে। এই স্মার্ট লাইসেন্সে একটি মাইক্রো চিপ লাগানো থাকে। আর এই চিপ স্ক্যান করলেই সমস্ত তথ্য হাতের মুঠোয় চলে আসছে। এমনকি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কতগুলি গাড়ি চালাণোর জন্যে কেস খেয়েছে। ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছে সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবেন সরকারি আধিকারিকরা। আর এভাবেই এই স্মার্ট লাইসেন্স বানানো হয়েছে।
সাধারণ DL থেকে কীভাবে স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্সে বদল করবেন
স্মার্ট লাইসেন্স ইতিমধ্যে বাধ্যতামুলক করা হয়েছে। স্মার্ট ডাইভিং লাইসেন্সে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বায়োমেট্রিক ডেটা দেওয়া হয়ে থাকে। যাতে ফিঙ্গার প্রিন্ট, ব্লাড গ্রুপ এবং রেটিনা স্ক্যান করা হয়ে থাকে। যদিও আপনিও আপনার সাধারণ ড্রাইভিং লাইসেন্সকে স্মার্ট ডিএলে পরিবর্তন করতে চান তাহলে কয়েকয়টি স্টেপ মাণতে হবে। এই কয়েকটি পদক্ষেপ মেনে লাইসেন্সের জন্যে আবেদন করলেই সহজেই পাওয়া যাবে স্মার্ট লাইসেন্স। তবে এরজন্যে আপনাকে আবেদন জানাতে হবে। তবে এর জন্যে মাত্র ২০০ টাকা খরচ করতে হবে।
এই পাঁচ স্টেপ ফলো করতে হবে
সবার আগে ট্রান্সপোর্ট ডিপার্মেন্টের সরকারি ওয়েবসাইটে যেতে হবে। আর সেখানে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফর স্মার্ট কার্ড একটা অপশন জ্বলজ্বল করতে দেখা যাবে। আর সেখান থেকেই স্মার্ট লাইসেন্স সংক্রান্ত আবেদন ডাউনলোড করতে হবে।
ডাইনলোড করা ফর্ম ভরতে হবে এবং যে সমস্ত ডকুমেন্ট চাওয়া হবে তা দিয়ে স্থানীয় আরটিও অফিসে জমা করতে হবে।
ওই ফর্ম জমা করার পর ২০০ টাকা জমা করতে হবে। আর ড্রাইভিং টেস্ট দেওয়ার জন্যে সময় বুক করতে হবে।
ড্রাইভিং টেস্টে পাস করার পরে এরপর রেটিনা স্কেনিং, ফিঙ্গার প্রিন্ট এবং ফটোর বায়োমেট্রিক দিতে হবে।
এরপর আর আপনাকে কিছু করতে হবে না। স্থানীয় আরটিও অফিসই যোগাযোগ করে আপনার ঠিকানাতে স্মার্ট লাইসেন্স পাঠিয়ে দেবে।