২০২১-এ 'উজ্জ্বল' হতে পারে হলুদ ধাতু! কোথায় যেতে পারে সোনার দাম, জানলে চমকে যাবেন আপনিও
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পুরো ২০২০ বছরটাই যেন অনেকটাই রোলার কোস্টারের মতো চলল। ২০১৯-এ চিনে উদয় হওয়া করোনা ভাইরাস ২০২০-র পুরো বছরটাকেই যেন গিলে খেয়েছে। ফলে অর্থনৈতিক বাজারে তার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। বাদ যায়নি সোনার (g
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পুরো ২০২০ বছরটাই যেন অনেকটাই রোলার কোস্টারের মতো চলল। ২০১৯-এ চিনে উদয় হওয়া করোনা ভাইরাস ২০২০-র পুরো বছরটাকেই যেন গিলে খেয়েছে। ফলে অর্থনৈতিক বাজারে তার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। বাদ যায়নি সোনার (gold) বাজারও। তবে সেখানে করোনার প্রভাব ছিল অনেকটাই কম।
গরু
পাচার
কাণ্ডে
তৃণমূল
নেতার
বাড়িতে
সিবিআই
হানার
পরেই
টুইট
বোমা
শুভেন্দুর
সোনাই সর্বাধিক পছন্দের সম্পদ
বছর
জুড়ে
চলা
সংকটে
সোনাই
সব
থেকে
বেশি
পছন্দের
সম্পদ
হয়ে
দেখা
দিয়েছে।
বছরের
একটা
সময়ে
এই
সোনার
দামই
সব
থেকে
বেশি
১০
গ্রাম
৫৬,
১৯১
টাকায়
পৌঁছে
গিয়েছিল।
পরে
তা
অনেকটাই
কমে
যায়।
এদিন
দেশে
১০
গ্রাম
সোনার
দাম
ছিল
৪৮,
৯৩০
টাকা।
অন্যদিকে
সোনার
এই
দাম
বৃদ্ধি
শুধু
ভারতেই
নয়,
সারা
বিশ্বেই
হয়েছিল।
অগাস্টে
আন্তর্জাতিক
বাজারে
সোনার
প্রথমবারের
জন্য
এক
আউন্স
২০৭৫
ডলারে
পৌঁছে
গিয়েছিল।
কমানো হয়েছিল সুদের হার
মহামারী পরিস্থিতির মধ্যেও সোনা ছিল একেবারে নিরাপদ আশ্রয়ে। দাম পৌঁছে গিয়েছিল রেকর্ড উচ্চতায়। কিন্তু অর্থনীতির ক্ষতি সামলাতে সুদের হার নেমে যায়, এখনও পর্যন্ত সব থেকে কমে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই। ফলে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ককে নামতে হয় সরকারের পাশে দাঁড়াতে। আমেরিকায় তো ফেডারেল ব্যাঙ্ক সুদের হার নামিয়ে আনে শূন্যের কাছে। সঙ্গে বলা হয়েছে এই পরিস্থিতি চলতে থাকবে ২০২৩ পর্যন্ত।
বছরের শেষে কমেছে সোনার দাম
বছরের শেষের দিকে ভ্যাকসিনে মনোনিবেশের কারণে এই ধাতুর দাম কমে যায়। আগেকার উচ্চমূল্যের থেকে প্রায় ১০ শতাংশ। ফলে বিনিয়োগকারীরা সোনার থেকে বেরিয়ে এসে একটু ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় তাঁদের বিনিয়োগ করেন। অর্থনীতির উন্নতিতে এইসব ক্ষেত্রেও উন্নতি হবে বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে।
পড়ছে ডলারের মূল্য, সোনার মূল্য বাড়ার ইঙ্গিত
অর্থনীতির
উন্নতি
করতে
আমেরিকায়
ডলার
ছাপানো
হচ্ছে।
যার
জেরে
ইতিমধ্যেই
ডলারের
মূল্য
পড়তে
শুরু
করেছে।
আর
যখনই
ডলারের
মূল্য
পড়তে
শুরু
করে
তখনই
বিনিয়োগকারীরে
সোনার
দিকে
বিনিয়োগে
ঝুঁকতে
থাকেন।
অন্যদিকে
ব্রিটেন-সহ
বিভিন্ন
দেশে
ভাইরাসের
নতুন
স্ট্রেন
পাওয়া
গিয়েছে।
ফলে
ভঙ্গুর
অর্থনীতি
কবে
চাঙ্গা
হবে,
তা
নিয়েও
প্রশ্ন
উঠতে
শুরু
করেছে।
আর
সাধারণের
কাছে
ভ্যাকসিন
পৌঁছতেও
অনেকটাই
সময়
নিয়ে
নেবে।
সেই
পরিস্থিতিতে
সোনাই
বিনিয়োগের
জায়গা
হয়ে
উঠতে
চলেছে।
অতি
খারাপ
পরিস্থিতিতেও
সোনার
দাম
প্রতি
১০
গ্রাম
যেখানে
৪৪,৮০০
টাকা
ছিল।
সেই
পরিস্থিতি
থেকে
প্রথমে
প্রতি
১০
গ্রাম
৫৩০০০
টাকা
দিতে
যেতে
পারে।
পরবর্তী
সময়ে
তা
৬০
হাজার
টাকা
দিতে
যেতে
পারে
বলে
মনে
করছেন
বিশেষজ্ঞরা।
আবার
কেউ
কেউ
ভবিষ্যদ্বাণী
করছেন
প্রতি
১০
গ্রাম
সোনার
মূল্য
পৌঁছে
যেতে
পারে
৬৫
হাজার
টাকায়।