পেনশন ও বিমার কাজ সরলীকরণ! এবার ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ হোয়াটসঅ্যাপের
এবার দেশের ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে কাজ করবে হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে পেনশন ও ইনসিওরেন্সের কাজে সরলীকরণ হবে। এমনটাই জানিয়েছেন হোয়াটসঅ্যাপ ইন্ডিয়ার প্রধান অভিজিত বসু।
প্রথম পর্যায়ে চেন্নাইতেও মানব দেহের ওপর ভ্যাকসিনের পরীক্ষা!পুনেতে শুরু হল অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন তৈরী

একবছরের বেশি সময় ধরে ব্যাঙ্কের পার্টনার
একবছরের বেশি সময় ধরে ফেসবুকের অধীনে থাকা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাঙ্কিং পার্টনার হিসেবে কাজ করছে। কীভাবে তাদের ডিজিচাল উপস্থিতি পরিপূরক হতে পারে, তাও দেখিয়েছে।

ভবিষ্যতে আরও বেশি ব্যাঙ্কের সঙ্গে কাজ
হোয়াটসঅ্যাপের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এখন তারা আরও বেশি ব্যাঙ্কের সঙ্গে কাজ করতে চান। পাশাপাশি ব্যাঙ্কিং সার্ভিসকেও বৃদ্ধি করতে চান। বিশেষ করে গ্রামীণ এবং নিম্ন আয়ভুক্তদের মধ্যে। এছাড়াও সহযোগীদের মধ্যে পরীক্ষাও চালিয়ে যেতে চায় বলে জানিয়েছে। বিশেষ করে পেনশন ও ইনসিওরেন্সের ক্ষেত্রে।

হোয়াটসঅ্যাপ পে-র মাধ্যমে বহু মানুষের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা
২০১৮ সালে ভারতে হোয়াটসঅ্যাপ পে চালু করা হয়েছে। যার মাধ্যমে টাক পাঠানো কিংবা গ্রহণ করা যায়। আগামী ২-৩ বছরের মধ্যে নিম্ন আয়ের শ্রমিক এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের কাছে ইনসিওরেন্স ও পেনশন পৌঁছে দিতে অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠতে চায় তারা। এব্যাপারে তাদের সঙ্গে লড়াই পেটিএম, ফ্লিপকার্টের ফোন পে এবং গুগল পের সঙ্গে।

হোয়াটসঅ্যাপের লক্ষ্য
হোয়াটসঅ্যাপের তরফে জানানো হয়েছে, তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য প্রতিটি ভারতীয় যেন সাশ্রয়ী মূল্যের মাইক্রোপেনশন এবং বিমার পরিষেবা পান, তার ব্যবস্থা করা। তারা মনে করে মানুষ এই প্ল্যাটফর্মে আস্থা রাখে এবং স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। ভারতে ৪০ কোটি মানুষ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। যা হোয়াটসঅ্যাপের বড় বাজারের মধ্যে অন্যতম।
