৪৫ শতাংশ দেশীয় অর্থনীতি চাঙ্গা হতে পারে ২০শে এপ্রিলের পরই
লকডাউনের জেরে একাই ক্ষেত্রে কাজ বন্ধ থাকায় ধীরে ধীরে হেলে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। এবার ৩রা মে পর্যন্ত দ্বিতীয় দফার লকডাউন চলাকালীন বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রকে ছাড় দিয়েছেন প্রধান মন্ত্রী।
দেশের ৪৫% অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত হতে চলেছে
২৪ শে মার্চ থেকে ১৪ এপ্রিলের প্রাথমিক লকডাউন চলাকালীন মাত্র ২৫% ক্ষেত্রেই উত্পাদন জারি ছিল। অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, কেন্দ্রীয় সরকারর নির্দেশিকা অনুসারে ২০ শে এপ্রিল থেকে কাজ শুরু হলে ধীরে ধীরে ফিরবে অর্থনীতির হাল। উত্পাদন যন্ত্র সক্রিয় হলে ৪৫% অর্থনীতি আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসতে সক্ষম হবে।
হাল ফিরতে চলেছে গ্রামীণ অর্থনীতির
হাল ফিরবে গ্রামীণ অর্থনীতি, প্রয়োজনীয়, অত্যাবশ্যক পরিষেবাগুলির। কিন্তু এই কদিনে যে পরিমাণ লোকসান হয়েছে তা ২০ এপ্রিলের পর কাজ শুরু হলেও এক ধাক্কায় পুরোটা ঠেকানো সম্ভব না বলে মত বিশেষজ্ঞদের। আগের অবস্থা ফিরে আসে পরিবহন, কৃষিকাজ, এবং গ্রামীণ নির্মাণ খাতে কমপক্ষে আরও কিছুটা সময় প্রয়োজন হবে বলে বিশ্লেষকরা জানাচ্ছেন।
লকডাউনে মিটলে ঘরোয়া পণ্যের চাহিদা অনেকটাই বৃদ্ধি পেতে পারে
অন্যদিকে দৈনিক মজুরির উপর যে সমস্ত শ্রমিকেরা নির্ভর করে জীবন ধারণ করেন তাদের অবস্থা এরপর কিছুটা হলেও স্বাভাবিক হতে পারে বলে মত অর্থনীতিবিদদের। অন্যদিকে, লকডাউন বন্ধ হয়ে গেলে ঘরোয়া পণ্যের চাহিদা একধাক্কায় অনেকটাই বাড়বে বলে মনে করছেন এমকে গ্লোবাল নামে একটি ইক্যুইটি ফার্মের অর্থনীতিবিদ ভার্সিদ শাহ।