বিপদ থেকে দূরে থাকতে সপ্তাহের কোন বারে পোড়া খাবার খেতে নেই!কিছু টিপস
বিপদ থেকে দূরে থাকতে সপ্তাহের কোনবারে পোড়া খাবার খেতে নেই!কিছু টিপস
এখনও ঘরে ঘের এমন কিছু প্রচলিত ভাবধারা রয়েছে যা নিয় বহু সময়ই বিতর্ক হয়েছে। তবে শাস্ত্রজ্ঞদের মতে, বিপদ থেকে দূরে থাকতে বেশ কয়েকটি পন্থা অবলম্পন করা উচিত। যে পন্থাগুলি পালন করলে অচিরেই 'বিপদ' নামের রোগমুক্তি হবে। বিপদ থেকে মুক্ত হতে কিছু পন্থার কথা আজও যেমন প্রচলিত, তেমনই কিছু শাস্ত্রীর বিধিও প্রচলিত। একনজরে দেখে নেওয়া যাক সেই সমস্ত পন্থা।
শত্রু বৃদ্ধি বা আর্থিক ক্ষতি থেকে মুক্তি পেতে
শাস্ত্রীয় মতে, প্রতিপদে চালকুমড়ো খেতে নেই। এটি করলে আর্থের বিপুল ক্ষতি হয়। এছাড়াও তৃতীয়াতে পটলের কোনও রান্না খেলে তাতেও শত্রু বৃদ্ধি পেতে থাকে। এদিকে, চতুর্থীর দিন মূলোর তৈরি রান্না খেলে অর্থ সঞ্চয় কমে যায় বলে দাবি শাস্ত্রজ্ঞদের।
জন্মবারে পোড়া খেতে নেই
ব্যক্তির যেদিন জন্মবার সেদিন বাড়িতে পোড়া খাবার খেতে নেই। বিশেষত , সন্তানের মায়েরা এই নিয়ম মেনে চলেন। এতে মনে করা হয় সন্তানের মঙ্গল হয়। জন্মদের দিন কোনও জিনিস পুড়িয়ে খাবার অর্থ বিপদকে ডেকে আনা। দাবি বিশেষজ্ঞদের।
দুর্ভাগ্য নিয়ে কিছু টিপস
বলা হয় যেকোনও ষষ্ঠীতে বিশেষত দুর্গাপুজোর ষষ্ঠীর দিন বাড়িতে নিমপাতার কোনও রান্না অশুভ। এতে দুর্ভাগ্য আরও ঘনীভূত হয়। অন্যদিকে দশমীর দিন কলমিশাক খেলেও দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ে না বলে দাবি করা হয়।
খাবার নিয়ে কয়েকটি শাস্ত্র মতে টিপস
বলা হয় শুয়ে খাওয়া ও শ্মশানে গিয়ে কোনও জিনিস খাওয়া একদমই অশুভ। শাস্ত্রের দাবি এমন কাজ করলে বিপদ রোখা যায় না। এছাড়াও প্রচলিত রীতি অনুযায়ী শাস্ত্রেও বলা রয়েছে যে ভিজে কাপড়ে খাওয়া দাওয়া করলে তার ফল ভালো হয় না। এগুলি এড়িয়ে গেলে সৌভাগ্য ব্যক্তিকে ছুঁতে বাধ্য।