নেতিবাচকতা কাটাতে পাত্রে রাখা জলকে এভাবে ব্যবহার করুন, বলছে বাস্তুশাস্ত্র
নেতিবাচক ভাবনা একবার ঘিরে ধরলে, তার থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। নেতিচাবকতার সমস্যা পেরিয়ে জীবনমুখী ভাবনার দিকে এগিয়ে চলাও অনেকর কাছেই একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।
নেতিবাচক ভাবনা একবার ঘিরে ধরলে, তার থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। নেতিচাবকতার সমস্যা পেরিয়ে জীবনমুখী ভাবনার দিকে এগিয়ে চলাও অনেকর কাছেই একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। বাস্তুশাস্ত্র বলছে, এসবই নেতিবাচক শক্তির প্রভাবে হয়ে থাকে। এটিকে কাটিয়ে ফেলতে পারলেই জীবনযাপন যেমন ভালো লাগতে শুরু করে তেমনই আসে ভালো সময়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় কোনও কারণ ছাড়াই অনেকের এমনিই কোনও কিছু ভালো লাগছে না। এই সমস্যা কাটানোর কয়েকটি উপায় বলে দিচ্ছে বাস্তুশাস্ত্র।
নেতিবাচক শক্তি কাটানোর উপায়
বাস্তুশাস্ত্র মতে,এই সমস্যার সমাধানে আপনাকে করতে হবে একটি ছোট কাজ। শোবার আগে খাটের নিচে রেকে দিন একটি জল ভর্তি গ্লাস। এটি ওয়াটার থেরাপি-র একটি অঙ্গ। এর ফলেই সমস্ত সমস্যা কেটে যাবে বলে মত অনেকের।
শুধু জলের গ্লাস রাখলেই চলবে না!
শুধুমাত্র জলের গ্লাস খাটের নিচে রাখলেই চলবে না । তার সঙ্গে দেখতে হবে , সকালবেলা সই জলের গ্লাসের অবস্থটিও। তার উপরেই নির্ভর করছে অনেক কিছু!
কীভাবে বুঝবেন নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে?
সকালে উঠে দেখতে হবে, জলের গ্লাসের উপর কোনও রকমের বুদবুদ জমে রয়েছে কি না! যদি তা থাকে তাহলে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার ওপর প্রবলভাবে নেতিবাচকতা ভিড় করে প্রভাব ফেলেছে। তবে বুদবুদটি থাকলে, বুঝবেন , সেই নেতিবাচকতা শুষে নিয়েছে গ্লাসের জল। এমনই সমস্ত দাবি পশ্চিমী বাস্তুশাস্ত্রবিদদের।
কেন জলের গ্লাস?
বহু গবেষণার দাবি, জল সবচেয়ে বেশি শুষে নিতে পারে আশপাশের খারাপ শক্তিগুলিকে। তাই বেশি জল খাওয়া যেমন উপকারী তেমনই খাটের নিচে ঘুমোনোর আগে জল রাখা বেশ কার্যকরী।