আপনার কি বড্ড একঘেয়ে লাগছে , সময় ভালো যাচ্ছে না! সমস্যা কাটান এই সহজ উপায়ে
আপনার কি ভীষণভাবে একঘেয়ে লাগতে শুরু করেছে? কাজে উদ্যম আসছে না কিংবা অবসাদ কখনও কখনও আপনাকে জড়িয়ে ধরছে?বাস্তুশাস্ত্র বলছে, এসবই নেতিবাচক শক্তির প্রভাবে হয়ে থাকে।
আপনার কি ভীষণভাবে একঘেয়ে লাগতে শুরু করেছে? কাজে উদ্যম আসছে না কিংবা অবসাদ কখনও কখনও আপনাকে জড়িয়ে ধরছে?বাস্তুশাস্ত্র বলছে, এসবই নেতিবাচক শক্তির প্রভাবে হয়ে থাকে। এটিকে কাটিয়ে ফেলতে পারলেই জীবনযাপন যেমন ভালো লাগতে শুরু করে তেমনই আসে ভালো সময়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় কোনও কারণ ছাড়াই অনেকের এমনিই কোনও কিছু ভালো লাগছে না। এই সমস্যা কাটানোর কয়েকটি উপায় বলে দিচ্ছে বাস্তুশাস্ত্র।
নেতিবাচক শক্তি কাটানোর উপায়
বাস্তুশাস্ত্র
মতে,এই
সমস্যার
সমাধানে
আপনাকে
করতে
হবে
একটি
ছোট
কাজ।
শোবার
আগে
খাটের
নিচে
রেকে
দিন
একটি
জল
ভর্তি
গ্লাস।
এটি
ওয়াটার
থেরাপি-র
একটি
অঙ্গ।
এর
ফলেই
সমস্ত
সমস্যা
কেটে
যাবে
বলে
মত
অনেকের।
কী এই নেতিবাচক প্রভাব?
বাস্তুশাস্ত্র
বলছে
,
অনেক
সময়
এমন
মনে
হয়
যে
কারণ
ছাড়াই
আশপাশের
সবকিছু
খারাপ
লাগতে
শুরু
করেছে।
আবার
কখনও
কোনও
ছোট্ট
কারণ
থেকে
মনে
হয়
জীবনে
বড়
বিপর্যয়
আসতে
পারে।
এসবই
নেতিবাচক
প্রভাব
ঘিরে
ধরার
ফলে
হয়ে
থাকে।
শুধু জলের গ্লাস রাখলেই চলবে না!
শুধুমাত্র জলের গ্লাস খাটের নিচে রাখলেই চলবে না । তার সঙ্গে দেখতে হবে , সকালবেলা সই জলের গ্লাসের অবস্থটিও। তার উপরেই নির্ভর করছে অনেক কিছু!
কীভাবে বুঝবেন নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে?
সকালে উঠে দেখতে হবে, জলের গ্লাসের উপর কোনও রকমের বুদবুদ জমে রয়েছে কি না! যদি তা থাকে তাহলে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার ওপর প্রবলভাবে নেতিবাচকতা ভিড় করে প্রভাব ফেলেছে। তবে বুদবুদটি থাকলে, বুঝবেন , সেই নেতিবাচকতা শুষে নিয়েছে গ্লাসের জল। এমনই সমস্ত দাবি পশ্চিমী বাস্তুশাস্ত্রবিদদের।
কেন জলের গ্লাস?
বহু গবেষণার দাবি, জল সবচেয়ে বেশি শুষে নিতে পারে আশপাশের খারাপ শক্তিগুলিকে। তাই বেশি জল খাওয়া যেমন উপকারী তেমনই খাটের নিচে ঘুমোনোর আগে জল রাখা বেশ কার্যকরী।
ডিপ্রেশান এড়াতে লবণের ব্যবহার
সৈন্ধব লবণ চিমটে করে নিয়ে বাড়ির বাথরুমের বেসিনে ফেলেদিন। বাস্তুশাস্তরবিদরা বলছেন,এরপর জলের তোড়ে তা বেসিন দিয়ে যেন বেড়িয়ে যায় এমন জায়গয়া ওই কিছুটা নুন ফেলুন। তবে বেসিনের বাইরে যেন একটুও নুন না পড়ে সেদিকে নজর দিন। বাড়িতে যিনি অবসাদে ভুগছেন তাঁকেই এই কাজ করতে হবে। বাস্তুশাস্ত্রবিদদের দাবি এতে খুব তাড়াতাড়ি ফল পাওয়া যায়।