শরীরে থাকা এই বিশেষ চিহ্ন নারীদের করে তোলে সৌভাগ্যশালী, স্বামীর ভাগ্য বদলাতে পারেন এঁরা
শরীরে থাকা এই বিশেষ চিহ্ন নারীদের করে তোলে সৌভাগ্যশালী
কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। আর সেই রমণী যদি ভাগ্যশালী হন তাহলে তো কথাই নেই। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী এমন কিছু নারী রয়েছে যাঁরা ভাগ্যশালী, তা বোঝা যায় তাঁদের শরীরে থাকা কিছু বিশেষ চিহ্নের মাধ্যমে। সামুদ্রিক শাস্ত্রে শরীরে কোনও তিল ও কিছু বিশেষ চিহ্ন থাকলে সেই ব্যক্তি বা নারীর ব্যক্তিত্ব ও ভাগ্যের বিষয়ে বলা সম্ভব হয়। সমুদ্র শাস্ত্রে মহিলাদের কিছু এরকম গুণের বিষয়ে বলা হয়েছে, যার মাধ্যমে তাঁরা কতটা ভাগ্যশালী তা বোঝা যায়। এঁরা শুধু নিজেদের ভাগ্যই নয় বরং অন্যদের ভাগ্যকেও প্রভাবিত করে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন ধরনের মহিলারা ভাগ্যশালী হন।
চওড়া মাথা
সামুদ্রিক শাস্ত্রের মতে, যে মহিলাদের মাথা তিন আঙুলের চেয়ে বেশি চওড়া হয়, এর সঙ্গে তাঁদের মাথা দেখতে অর্ধচন্দ্রের মতো হয়, সেই মহিলারা ভাগ্যশালী হন। তা ছাড়া এই ধরনের মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির জন্যও ভাগ্যবান বলে প্রমাণিত হয়।
কপালে ত্রিশূলের চিহ্ন
যে মহিলাদের কপালে ত্রিশূল চিহ্ন থাকে তাঁরা খুব ভাগ্যবান বলে মনে করা হয়। এই ধরনের মেয়েরা যাদের বাড়ির বউ হয়, তাদের ভাগ্যও বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া যাদের চোখের ত্বক লাল এবং চোখের মণি কালো, সেসব মহিলারাও ভাগ্যবান হন।
নাকে তিল
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে, যেসব নারীর চলন রাজহংসীর মতো এবং কোমর বাঘের মতো পাতলা, সেই সব নারীরা সব ধরনের সুখ-আনন্দ ভোগ করেন। অন্যদিকে, যেসব নারীর নাকে তিল থাকে তারা খুব ভাগ্যবান বলে প্রমাণিত হন। তাদের জীবনে ধন-সম্পদের অভাব থাকে না কখনও।
শরীরের বামদিকে তিল
যে সব নারীদের পায়ের আঙুল গোলাকার এবং লালচে বর্ণের হয় তাঁরা খুবই ভাগ্যবান হন। এই ধরনের মহিলারা স্বামীর জন্যও ভাগ্যবান বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া যেসব নারীর শরীরের বাম দিকে তিল থাকে তাদের ভাগ্যবান মনে করা হয়।