শনিবার বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ, জীবনে বিপদ ডেকে আনতে ভুলেও করবেন না এই কাজ!
শনিবার বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ, জীবনে বিপদ ডেকে আনতে ভুলেও করবেন না এই কাজ!
হিন্দু পুরাণ ও জ্যোতিষ মতে যেহেতু সূর্যকে রাশি চক্রের প্রধান গ্রহ হিসেবে ধরা হয় তাই সূর্যগ্রহণের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয় মানব জীবনে। ৪ ডিসেম্বর হতে চলেছে এই বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ। তবে যেহেতু এই আংশিক গ্রহণ ভারত থেকে দেখা যাবে না তাই কাজ করবে না সূতক পক্ষ। এই গ্রহণ দেখা যাবে অ্যান্টার্কটিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকার কিছু ভাগ থেকে। গ্রহণের খারাপ প্রভাব থেকে বাঁচতে ভুলেও করবেন না এই ৭ টি জিনিস। নাহলে বাড়বে বিপদ।
গ্রহণের সময় কি কি করা উচিত নয়
১.
কথিত
আছে
গ্রহণ
চলাকালীন
খাবার
খাওয়া
এবং
ঘন
ঘন
জল
পান
করা
উচিত
নয়।
এতে
হজমের
সমস্যা
হয়।
২.
গ্রহণ
চলাকালীন
নেতিবাচক
প্রভাব
অনেক
বেশি
থাকে।
তাই
কোন
শুভ
কাজ
করা
উচিত
নয়।
এর
ফলে
বাধা
আসতে
পারে।
৩.
গ্রহণের
সময়
নখ
কাটা,
চুল
কাটা,
দাঁত
পরিষ্কার
করা
অশুভ
মনে
করা
হয়।
৪.
গ্রহণের
সময়
যেহেতু
পরিবেশে
অশুভ
শক্তির
প্রকোপ
বৃদ্ধি
হয়
তাই
এই
সময়
ঘুমানো
উচিত
নয়।
৫.
গ্রহণের
সময়
খালি
চোখে
কখনোই
আকাশের
দিকে
তাকানো
উচিত
নয়।
সূর্যগ্রহণ
কখনোই
খালি
চোখে
দেখা
উচিত
নয়
বলেই
বলেন
বিশেষজ্ঞরা।
৬.
গ্রহণের
সময়
পুজো
করা
কিংবা
ঠাকুরঘরে
থাকা
একদম
উচিত
নয়।
এর
ফলে
খারাপ
ফল
লাভ
হয়।
এই
সময়
মন্দিরের
দরজা
বন্ধ
রাখা
উচিত।
৭.
গ্রহণের
সময়
এমনিতেই
পবিত্র
আবহাওয়া
নষ্ট
হয়
বলে
মানেন
জ্যোতিষীরা।
তাই
এই
সময়
যাত্রা
করা,
ভ্রমণ
করা
উচিত
নয়।
সূর্যগ্রহণের সময় যা করা উচিত
১.
গ্রহণ
শুরুর
আগে
প্রধান
সেরে
নিজেকে
শুদ্ধ
করুন
২.
গ্রহণের
সময়
নিজের
দেব-দেবীর
পুজো
করা
অত্যন্ত
শুভ
মনে
করা
হয়
৩.
সূর্য
গ্রহণের
সময়
দান
করা
খুবই
শুভ
মনে
করা
হয়।
৪.
গ্রহণ
শেষে
ঘরে
গঙ্গা
জল
ছিটিয়ে
দিতে
হবে।
৫.
গ্রহণের
পর
স্নান
করা
প্রয়োজন।
সেই
কারণে
শুভ
ফল
পাওয়া
যায়।
৬.
গ্রহণ
চলাকালীন
খাবারের
ওপর
তুলসী
পাতা
দিয়ে
রাখা
ভালো।
শনি অমাবস্যার দিন সূর্যগ্রহণ! বিশেষ কিছু উপায় করলেই কাটবে গ্রহণের কুপ্রভাব
গ্রহণে কারা রাখবেন বিশেষ খেয়াল?
সূর্যগ্রহণের সময় গর্ভবতী মহিলাদের বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার। কথিত আছে সূর্যগ্রহণের সরাসরি প্রভাব পড়ে হবু মা ও তাঁর সন্তানের উপর। তাই এই সময় গর্ভবতী মহিলাদের বেশি হাঁটাচলা করা, খাবার খাওয়া, বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। গীতা পাঠ বা পুরাণ কাহিনীর বই পড়া, ইষ্টনাম জপ করলে সুফল পাওয়া যায়।