নামের শুরুতে S থাকলে সেই ব্যক্তি কেমন হন জেনে নিন
এঁরা যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন, শেষমেশ উচ্চপদে আসীন হয়ে ক্ষমতার রাশ নিজের হাতে রাখায় বিশ্বাসী।
ইংরাজি বর্ণমালার ১৯ তম বর্ণ হল S। সাধারণত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির বাসিন্দাদের মধ্যে S দিনে সন্তানের নাম রাখার প্রবণতা যথেষ্ট বেশি থাকে। তাই নামের শুরুতে S যুক্ত মানুষ প্রায়ই দেখা যায় আশপাশে। আপনার কোনও চেনা পরিচিত কারোর নাম যদি S দিয়ে শুরু হয়, তাহলে সে কেমন ব্যক্তি তা জানার কৌতূহল তো আপনার মধ্যে থাকবেই।
[আরও পড়ন:নামের শুরুতে T থাকেল তাঁরা শান্তিপ্রিয় মানুষ হন]
নামের আদ্য অক্ষর যাঁদের S , তারা সবসময়ে, নতুন কিছু করার বিষয়ে উদ্যোগী হয়। নতুন ভাবনা চিন্তা নিয়ে এঁরা এগিয়ে যান নিজের লক্ষ্যে। S অক্ষরটির সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী মান ১ । তাই এঁরা যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন, শেষমেশ উচ্চপদে আসীন হয়ে ক্ষমতার রাশ নিজের হাতে রাখায় বিশ্বাসী। সাধারণত এঁরা এই কাজে সাফল্যও পান।
[আরও পড়ন:নামের শুরুতে U থাকলে সেই মানুষ খুবই শৌখিন হন]
দুনিয়াকে নতুন কিছু আবিষ্কার মূলক বিষয় তুলে দেওয়ার পক্ষপাতী এঁরা। তাই ভালোমন্দ যে কাজই হোক না কেন, এঁরা যা করেন তা অভূতপূর্ব। এঁরা তুমুল আত্মবিশ্বাসী, পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন, এঁরা সেখান থেকে নিজেকে বেরিয়ে আনার বিষয়ে সবসময়ে আত্মবিশ্বাসী হন। এঁদের ইচ্ছা শক্তি দ্বারাই সমস্ত বাধা বিপত্তি এঁরা জয় করে নিতে পারে। কোনও পুরনো একঘেয়ে ভাবধারায় এঁরা বিশ্বাস নন।
ব্যবসার ক্ষেত্রে ,কাজের ক্ষেত্রে বা বিয়ের ক্ষেত্রে, এই ধরণের মানুষরা সঙ্গী হিসাবে খুবই ভালো ও নির্ভরযোগ্য। স্বামী, প্রেমিক, বা স্ত্রী-প্রেমিকা হিসাবে এঁরা বিশ্বস্ত হন। তবে সচারসচর নামের শুরুতে কারও S থাকলে সেই ব্যক্তি রোম্যান্টিক হন না। পেশার দিক থেকেও এঁরা সহজেই মানুষের মন জয় করে, উচ্চপদস্থ পদে আসীন হয়ে যান। এঁদের সবাই ভালোবাসেন বলেও , নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে এঁদের জুড়ি মেলা ভার! খুব বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ হওয়ায় এঁদের কূটনীতিবোধ চরম। তবে সময় সময়ে প্রচন্ড রাগের কারণে এঁরা অনেক বিপদের সম্মুখীন হন।