নাম যদি E দিয়ে শুরু হয়, তাহলে ব্যাক্তির মধ্যে এই গুণগুলি থাকে
নামের শুরুতে যদি কারোর E থাকে তাহলে সেই ব্যক্তির মধ্যে বিশেষ কিছু গুণ থাকে।
প্রতিটি মানুষের মধ্যেই বেশ কিছু নিজস্বতা থাকে। যার মাধ্যমে তাঁদের সঙ্গে অন্য কারোর ফারাক করা যায়। প্রতিটি মানুষেরই এই বিশেষত্ব থাকে। তবে অনেক সময় এই বিশেষত্বের পার্থক্য করা যায় নামের আদ্যাক্ষরের মাধ্যমেও। নামের শুরুতে যদি কারোর E থাকে তাহলে সেই ব্যক্তির মধ্যে বিশেষ কিছু গুণ থাকে।
[আরও পড়ুন:নামের আদ্য অক্ষর I হলে সেই ব্যাক্তি ভালো 'বন্ধু' হন ]
E অক্ষর দিয়ে নাম শুরু হলে , সেই ব্যাক্তি খুবই উষ্ণ হৃদয় সম্পন্ন মানুষ হন। তিনি ভালোবাসতে জানেন, পাশপাশি ভালো রাখতে জানেন। নিজের সমস্ত যত্ন আর আদরে অন্যকে ভালো রাখার বিষয়ে এঁরা সর্বদা আগ্রহী হন। আশেপাশের মানুষের প্রতি এঁরা যতটা যত্নবান ততটাই সহানুভূতিশীল হয়ে ওঠেন।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে H থাকলে সেই ব্যক্তির মধ্যে যে বিশেষ গুণগুলি থাকে তা জেনে নিন]
এই মানুষদের জীবন রোলার কোস্টার রাইডের মতো। ভীষণভাবে চড়াই উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে এঁরা চলেন। তবে জীবনের এত প্রতিকূলতার মধ্যেও এঁদের কোনও সমস্যা হয়না। সমস্ত ভালো মন্দ সময়কে এঁরা আপন করে নিয়ে চলতে পারেন।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে যাঁদের G থাকে তাঁরা ধার্মিক মানুষ হন ]
কাজের পরিবেশে এঁদের ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা দেখার মতো। তাছাড়া সমস্ত কাজ সব সময়ে এঁরা নতুন উদ্যম নিয়ে করতে ভালোবাসেন। কাজের বিষয়ে এঁদের উৎসাহ দেখার মতো। সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী ৫ সংখ্যার সঙ্গে এঁদের সম্পর্ক রয়েছে। তবে ব্যাক্তিসত্ত্বার দিক থেকে এঁরা খুবই কল্পনাপ্রবণ। এঁদের বাবনা চিন্তা অন্যদের থেকে একটু আলাদা ধরণের মানুষ। বহু জটিল বিষয় এঁরা সহজে সমাধান করেত পারেন। চালাক ও বুদ্ধিদীপ্ত হোয়া, চট কর এঁদের কেউ সমস্যায় ফেলতে পারে না। তবে সময়ে সময়ে নির্ভররৃতার অযোগ্যতাও প্রমাণ করেন এঁরা । যা এই ধরনের মানুষদের একটি খারাপ দিক।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে F থাকলে তাঁরা খুবই রোম্যান্টিক হন ]